Arif azad All Book pdf (New All)

জীবন যেখানে যেমন Pdf Download আরিফ আজাদ – jibon jekhane jemon pdf

হ্যা বন্ধুরা, জীবন যেখানে যেমন আরিফ আজাদ Pdf Download | jibon jekhane jemon pdf by arif azad. বইটি এখনো মার্কেটে বের হয় নি। বের হলে পিডিএফ পাবেন, তা যত সময় পর হউকনা কেন।

জীবন যেখানে যেমন আরিফ আজাদ Pdf Download | jibon jekhane jemon pdf by arif azad
বইয়ের সারসংক্ষেপঃ
কোন এক নিশ্চুপ ভোরে প্রচন্ড আগ্রহ আর উদ্দীপনা নিয়ে বইটি পড়তে শুরু করেছিলাম।
বইতে ১৪টি গল্প আছে। প্রত্যেকটা গল্পে ভিন্ন ভিন্ন আশ্চর্য। একেকটা গল্প শেষ করছিলাম আর গভীর ভাবনায় হারিয়ে যাচ্ছিলাম। যে ভাবনার সবটা জুড়ে শুধু গাঢ়ো মুগ্ধতা!
বইয়ের প্রত্যেকটা গল্প জীবন থেকে নেওয়া। গল্পে জীবনের নানান দিকগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। লেখক গল্পে বলে গেছেন:
বাবাদের নিরলস কষ্টের কথা, মায়েদের তুলনাহীন ভালোবাসার কথা,মধ্যবিত্তদের টানাপোড়েনের সংসারের বাস্তবতার কথা,সৃষ্টিকর্তার প্রতি মানুষের বিশ্বাসের কথা, সুন্দর জীবন সংসারের কথা, বোধাদয়ের কথা।
অসাধারণ শব্দ বিন্যাস আর সুন্দর বর্ণনা শৈলী মুগ্ধতা যেন একরাশ বাড়িয়ে দিয়েছে।
বইতে কিছু প্রিয় কথা:-
•ফ্যানের নিচে বসে হাওয়া গিলতে থাকা আমার অস্বস্তি কাটাতে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেছে জলন্ত চুলোর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক রমণী!
বইটি পড়ার পড় মনে হল এ কথাটা প্রথম শুনলাম, মুয়াজ্জিন বলছে, ‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ। মানে হলো-সফলতার পথে এসো। জীবনে সফল হতে চাইলে চলো আমরা সালাতে যাই।
আরও পড়ুন-
দুপুর থেকে বাইরে কয়লা-পোড়া রোদ। রোদের তেজ আর তাপে ঘরের ভিতরটাও উনুনের মতো গরম হয়ে আছে। মাথার ওপর অবিরাম, অবিশ্রান্তভাবে ঘুরতে থাকা সিলিং ফ্যানের হাওয়াগুলোও যেন বিদ্রোহ করে বসেছে। গায়ে হাওয়া লাগছে না আগ্নেয়গিরির তাপ লাগছে বোঝা মুশকিল।
এরই মাঝে রান্নাঘর থেকে খুন্তি হাতে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলো রেবেকা। এসেই আমাকে বললো, ‘শুনছো, মাছের তরকারিতে না লবণ একটু বেশি হয়ে গেছে। পানি দিলেই কমে যেতো, কিন্তু তুমি তো অতো ঝোল পছন্দ করো না, তাই দিতে চাচ্ছিনা। কোন সমস্যা হবে তোমার?’
আমি দেখলাম, কথাগুলো বলার সময় রেবেকার কপাল বেয়ে ঝর্ণাধারার মতো ঘাম ঝরছে। সে অভিজ্ঞ অভিনেত্রীর মতো, ওড়নার একটা অংশ দিয়ে চট করে তা মুছে নিয়ে আমার উত্তরের অপেক্ষায় দরোজার কিনারে দাঁড়িয়ে আছে।
আমি হাসফাস করতে করতে বললাম, ‘দরকার কী বলো তো এতো কষ্ট করার? সাধারণ কিছু একটা হলেই বেশ চলে যেতো। এই গরমের মাঝে চুলোর পাড়ে বসে হরেক পদের তরকারি রান্না করার কোন মানে আছে?’
আমার এই কথাকে খুব একটা আমলে নিলো না রেবেকা। নিজের ওড়না দিয়ে দ্বিতীয়বার কপাল বেয়ে নামা ঘাম মুছতে মুছতে বললো, ‘সপ্তাহে এই একদিনই তো দুপুরে বাসায় খেতে পারো। অন্য সব দিন তো সেই বাইরেই ছুটোছুটি। কী যে খাও আল্লাহ মালুম! এই একদিন-ই যদি তোমাকে ভালো-মন্দ রেঁধে কিছু না খাওয়াতে পারি, তাহলে আর আমার স্ত্রী হওয়ার সার্থকতা কোথায়?’
– ‘বেশ প্যাচাল পাড়া শিখে গেছেন আপনি! এই যে লম্বা লম্বা লেকচার শুনাচ্ছেন, নিজের চেহারাটার দিকে একবার তাকিয়েছেন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে?’
– ‘ও আমার দেখে আর কী হবে, বলো? নতুন করে তো আর বিয়ে হবেনা আমার! তোমার যদি আমাকে আর পছন্দ না হয় বলবে, আমি সোজা বাপের বাড়ি চলে যাবো।’
– ‘হয়েছে বাবা হয়েছে! কান ধরছি! যার জন্যে চুরি করি সেই বলে চোর! বলতে গেলাম ভালো, হয়ে গেলাম খারাপ!’
– ‘আমার অতো ভালো চাওয়া লাগবেনা তোমার। এখন বলো তাড়াতাড়ি, খানিকটা লবণ বেশি হলে ঝামেলা হবে?’
– ‘ঝামেলা মিটে যেতো যদি তুমি ওই গরম চুল্লি থেকে বেরোতে। বাইরে খেতে খেতে লবণ কম আর বেশি— দুটোই আমার মুখ-সওয়া হয়ে গেছে’।
রেবেকা আর কোন জবাব দিলো না। এক ভোঁ দৌঁড়ে রান্নাঘরে চলে গেলো।
রেবেকা আসলে সত্যি-ই বলেছে। কাজের সুবাদে আমাকে ছুটে বেড়াতে হয় দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া। আমার কাজ হলো ফিচার লেখার উপাদান সংগ্রহ, এবং তা দিয়ে পত্রিকার জন্য ফিচার তৈরি করা। সাঁওতাল পল্লী থেকে শাপলার বন— কোথায় যাইনা আমি গল্পের উপকরণ খুঁজতে? নিরন্তর ছুটতে গিয়ে কখন যে দিন রাত হয়ে যায়, রাত কেটে ভোর আসে— টের পাইনা।
[২]
‘যেমন বুনো ওল তেমন বাঘা তেঁতুল’- প্রবাদ বাক্যকে সত্যি প্রমাণ করে, কটমটে সূর্যটাকে একদল দস্যি মেঘ এসে ঢেকে ফেললো। মুহূর্তকাল পরেই নেমে এলো অঝোর ধারার বৃষ্টি। অবিরাম ধারার বর্ষণ প্রকৃতিজুড়ে। বৃষ্টির এমন একাধিপত্য দেখে কে বুঝবে— একটু আগেও এখানে কাঠফাটা রোদ ছিলো? আকাশের বর্ষণে সবকিছু যেন এক অনুপম স্নিগ্ধতা আর শীতলতায় ভরে গেলো।
আমি দেখলাম, আমার জানালার কিনারে দুটো চড়ুই গা ঝাড়া দিয়ে বসেছে। হঠাৎ এমন ঝড়ো বৃষ্টিতে তারা সম্ভবত বিভ্রান্ত। এমন গা-শীতল করা আবহাওয়ায় নিজেকে চাঙা করে নিতে বেলকনিতে এসে দাঁড়ালাম। আকাশ থেকে প্রকাণ্ড আকারের বৃষ্টির ফোঁটা ঝড়ে পড়ছে। প্রচন্ড গরমে হাহাকার করে উঠা প্রকৃতিতে এই বৃষ্টি-জল একফালি স্বস্তি হয়ে ধরা দিলো।
বৃষ্টি আমার বরাবর-ই পছন্দের। এই একটা জিনিসকে নিয়েই সম্ভবত পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সাহিত্য রচিত হয়েছে। আর, সেই সাহিত্যের তিনভাগের দুইভাগ হয়েছে কেবল ভারতীয় উপমহাদেশে। বৃষ্টি নিয়েও যে এতো চমৎকার সাহিত্য রচনা করা যায়— এই কথা অনেক ইউরোপীয়রা বিশ্বাস করতোনা। তাদের কাছে বৃষ্টি ছিলো নিছক বিরক্তি আর বিড়ম্বনার কারণ। অবশ্য, উত্তর-আধুনিক ইউরোপ যখন দালান আর ইমারতে ভরে গেলো, প্রকৃতির সান্নিধ্য থেকে একপ্রকার দূরেই ছিটকে পড়লো ইউরোপীয়ানরা। বৃষ্টির সময় প্রকৃতি যে মনোহরা রূপ ধারণ করে— তা অবলোকনের সুযোগ আর থাকলো-ই বা কই তাদের? এজন্যে বোধকরি তারা ভাবতে পারতো না যে— বৃষ্টি নিয়েও চমৎকার সাহিত্য তৈরি করা যায় এবং দূর্দান্ত সাহিত্য তৈরি হয়েও আছে।
বৃষ্টি নিয়ে আমার এমন ভাবালুতার মাঝে ছেদ ঘটালো রেবেকা। সে বেলকনিতে আমার পাশে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কি সুন্দর বৃষ্টি, তাই না গো?’
– ‘হু’।
– ‘মানুষের দুয়া যে এতো দ্রুত কবুল হয়, তা দেখে আমি তাজ্জব বনে গেলাম, জানো?’
আমি কৌতূহলী দৃষ্টিতে রেবেকার দিকে তাকিয়ে বললাম, ‘বুঝিনি’।
– ‘ওই যে, গরমে তুমি বেশ হাসফাস করছিলে না? তখন রান্নাঘর থেকে মনে মনে দুয়া করছিলাম। বলছিলাম, ‘আল্লাহ, একটা ঝুম বৃষ্টি দিয়ে চারপাশটা ঠান্ডা করে দাও। আমার জামাইটার অস্বস্তি লাগছে অনেক। এমন বৃষ্টি দাও যেন আমার জামাই বৃষ্টি নিয়ে একটা গল্পও লিখে ফেলতে পারে। হি হি হি’।
– ‘তুমি কি সত্যিই এমন দুয়া করেছিলে?’
– ‘হ্যাঁ। এমনটাই তো জপছিলাম রান্নাঘরে। কিন্তু বিশ্বাস করো, সত্যি সত্যিই যে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামবে— তা আমার ধারণাতেই ছিলো না। আল্লাহ মাঝে মাঝে কতো দ্রুত দুয়া কবুল করে ফেলেন, দেখলে?’
আমি জানি রেবেকা মিথ্যে বলেনি। ও কখনোই মিথ্যে বলেনা। আমাদের পাঁচ বছরের দাম্পত্য জীবনে কোনোদিন একটিবারের জন্যও তাকে আমি মিথ্যে বলতে দেখিনি। ও যখন এই দুয়া করেছে বললো, তাহলে সেটা অবশ্যই সত্যি।
ফ্যানের নিচে বসে হাওয়া গিলতে থাকা আমার অস্বস্তি কাটাতে বৃষ্টির জন্য দুয়া করেছে জ্বলন্ত চুলোর পাশে থাকা এক রমণী! কি অবিশ্বাস্য ভালোবাসা! কি অনুপম মায়ার বন্ধন!
রেবেকা আবার বললো, ‘বৃষ্টির সময় দুয়া করলে ওই দুয়াও কবুল হয়। চলো, আমরা দুয়া করি’।
– ‘কি দুয়া করবো?’
– ‘যা মন চায় করো’।
জানালা গলে, রেবেকার হাত চলে গেলো বাইরে। রিমঝিম বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে তার হাত। আমি দেখলাম, সে চোখ বন্ধ করে বিড়বিড় করে কিছু বলছে। আমি জানি, তার এই বলার অনেকটাজুড়ে আমি আছি। ও আমাকে রাখবেই।
[৩]
রাত নেমে গেছে অনেক আগেই। থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে এখন। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমি ল্যাপটপ খুলে বসে পড়লাম। কালকেই আমাকে একটা ফিচার জমা দিতে হবে অফিসে। পত্রিকার ত্রৈ-মাসিক ম্যাগাজিনের সময় আর বেশি নেই হাতে।
অনেকটুকু লেখার পরে খেয়াল করলাম, বাইরে আবার ঝুম বৃষ্টি নেমেছে। বাতাসে জানালার কাঁচগুলো রিনিঝিনি শব্দ তুলছে। আমি পড়ার ঘর থেকে শো’বার ঘরে এলাম। আলো জ্বালিয়ে দেখি রেবেকা ঘুমিয়ে পড়েছে। সারাদিনের সাংসারিক ব্যস্ততার পরে এক শান্তির ঘুমে বেঘোর সে। তার নিষ্পাপ, মায়াময় চেহারা, তাতে কোথাও কোন অভিযোগের রেখা ফুটে নেই। এই মেয়েটা সারাটা দিন আমাকে নিয়ে ভাবে। আমার ভালো থাকা, আমার ভালো-লাগা নিয়ে তার কতো ভাবনা-চিন্তা! মাঝে মাঝে মনে হয়— মেয়েরা বোধকরি অন্য ধাতুতে গড়া। একেবারে অপরিচিত একটা মানুষ, একটা পরিবার, একটা পরিবেশকে তারা কতো নিবিড়ভাবে আপন করে নেয়! কতো সুন্দর করে তাতে এঁকে দেয় ভালোবাসার আল্পনা!
বেলকনিতে এসে দাঁড়ালাম আমি। বৃষ্টির সময়ে দুয়া করলে সেই দুয়া কবুল হয়। বাইরে হাত বাড়াতেই বৃষ্টির ফোঁটাগুলো আমার হাতে লেগে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাচ্ছে। চোখ বুজে, হৃদয়ের গভীর থেকে ভাষা টেনে নিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, ‘পরওয়ারদেগার! রেবেকাকে আমি অসম্ভব ভালোবাসি। এই দুনিয়ার মতো, জান্নাতেও আমরা এভাবে কাছাকাছি, পাশাপাশি থাকতে চাই’।
‘জীবন যেখানে যেমন’ বই থেকে নেওয়া একটা গল্প…

আরও পড়ুনঃ- 

আচ্ছা বলুন তো, মানুষ যা চায় তা কি সেপায়? বলবেন: না, পায় না । মানুষের চাওয়াটা পূরণ হলে সে খুশি হয় আর চাওয়াটা না পেলে সে ধৈর্যহারা হয়ে হতাশার অনলে জুলতে থাকে । কেউ কেউ আল্লাহ পাককে দোষারোপ পর্যন্ত করে ফেলে। নাউযুবিল্লাহ!

 

বস্তুত, এসবের মাধ্যমে আল্লাহ মানুষের মানসিক অবস্থা পরীক্ষা করতে চান । মহান আল্লাহ এ কথার সত্যায়নে বলেন, তিনি জীবন এবং মৃত্যু দিয়ে আমল সুন্দর | সূরা মুলক/-আয়াত ২। আর চাহিদা তথা সুখ-শান্তি, চাওয়া-পঁওয়া এগুলো তো মানুষের জীবনেরই অংশ ।

 

মানুষ যদি সত্যিই ভালো কিছু করতে চায় তাহলে তাকে সর্বদা চেষ্টা করে যেতে হবে । লক্ষ্যে পৌছে দেয়ার দায়িত্ব ত্রষ্টার। কোনো কাজে কাঙ্িত ফলের জন্য তার কাছে সাহায্য চাইতে হবে । তিনি যদি চান আপনাকে কাজ্কিত লক্ষ্যে পৌছে দিতে, তবেই আপনি লক্ষ্যে পৌছুতে পারবেন । নচেৎ নয় । বলতে পারেন তাহলে আমাদের কাজ করে লাভ কী?

পাওয়ার আকাঙ্কাই লাভ । যা আপনাকে বাচিয়ে রাখে । আর চাকরি করেই তো বেতনের আশা করা যায়। চাকরি না করে কি বেতন চাওয়া যায়? তাই তো স্বপ্ন বিনির্মাণে মানুষকে সদা সক্রিয় থাকতে হবে । করতে হবে নিরলস পরিশ্রম |

jibon jekhane jemon pdf download by arif azad new book 2021

 

মহান আহ বলেছেন,

“আল্লাহ কোনো জনগোষ্ঠীর অবস্থা ততক্ষণ পর্যন্ত পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেরা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন না করে। সূরা রাদ,আয়াত ১১

 

এই আয়াতে আরো বলা হয়েছে- আর আল্লাহ যখন কোনো জনগোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে চান তখন তা কেউ ফেরাতে পারে না। তিনি ছাড়া আর কোনো বন্ধু নেই । অর্থাৎ আল্লাহ যা করতে চান, তা করবেনই। মানুষের কিছু করার নেই । করার থাকে না। বরং তখন বলে- আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেলাম ৷ বরং আমরা বঞ্চিত হয়ে গেলাম়াা সূরা ওয়াকিআ, আয়াত ৬৫-৬৭

 

কেন? যা হওয়ার তাতো হবেই । এটাই আমাদের নিয়তি । আমি বলবো- না, আমাদের ভাগ্যলিপিতে কী আছে তা আমরা জানি না । তাই আমাদের কাজ করে যেতে হবে । সফলতা দেয়ার মালিক আল্লাহ তাআলা । এ নিয়ে বিতর্ক করার কিছু নেই । বিতর্ক শুধু বিতর্কেরই জন্ম দেয় । সমাধান দেয় না। পরন্তব এর ফলে ইমানই নষ্ট হবে।

jebon jekhane jemon arif azad pdf book free download link

 

সবচেয়ে অল্প দামে ও সর্বোচ্চ ছাড় মূল্যে সবার আগে বইটি কিনতে পারেন বিশ্বস্ত  অনলাইন শপ BDbookstore থেকে।

jibon jekhane jemon pdf

Download now

জীবন যেখানে যেমন বই ছাড়াও Related Arif Azad books:-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!