প্রোডাক্টিভ মুসলিম Pdf (eBook link)
productive muslim bangla pdf (eBook)
বইয়ের নামঃ প্রোডাক্টিভ মুসলিম
লেখকঃ মোহাম্মদ ফারিস
অনুবাদক: মিরাজ রহমান , হামিদ সিরাজী
ক্যাটাগরি: আত্ম উন্নয়ন
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস
১ম প্রকাশঃ ২০২০ বইমেলা
অনুবাদক: মিরাজ রহমান , হামিদ সিরাজী
ক্যাটাগরি: আত্ম উন্নয়ন
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশনস
১ম প্রকাশঃ ২০২০ বইমেলা
প্রোডাক্টিভ মুসলিম বউ রিভিউঃ
জীবনে উৎকর্ষসাধন করতে প্রয়োজন মানসিক ও শারিরিক উৎকর্ষসাধন। তাই পিজিক্যাল ও মেন্টালিটি প্রোডাক্টিভ হতে বইটির গাইডলাইন ব্যপক সহায়ক।
তবে বইটি পড়ে আসল রস আয়ত্ত করতে ইংরেজি ভার্সনের অর্জিনাল সংস্করণ পড়তে পারেন।
জীবনে উৎকর্ষসাধন করতে প্রয়োজন মানসিক ও শারিরিক উৎকর্ষসাধন। তাই পিজিক্যাল ও মেন্টালিটি প্রোডাক্টিভ হতে বইটির গাইডলাইন ব্যপক সহায়ক।
তবে বইটি পড়ে আসল রস আয়ত্ত করতে ইংরেজি ভার্সনের অর্জিনাল সংস্করণ পড়তে পারেন।
বইটির সূচিপত্রঃ
» প্রোডাক্টিভিটি কি?
» ইসলাম এবং প্রোডাক্টিভিটি
» স্পিরিচুয়াল প্রোডাক্টিভিটি
» ফিজিক্যাল প্রোডাক্টিভিটি
» সোশাল প্রোডাক্টিভিটি
» গোল এবং ভিশনের সাথে প্রোডাক্টিভিটিকে যুক্তকরণ
» প্রোডাক্টিভ অভ্যাস গঠন
» রমজান এবং প্রোডাক্টিভিটি
» মৃত্যু পরবর্তী প্রোডাক্টিভিটি
» প্রোডাক্টিভিটি কি?
» ইসলাম এবং প্রোডাক্টিভিটি
» স্পিরিচুয়াল প্রোডাক্টিভিটি
» ফিজিক্যাল প্রোডাক্টিভিটি
» সোশাল প্রোডাক্টিভিটি
» গোল এবং ভিশনের সাথে প্রোডাক্টিভিটিকে যুক্তকরণ
» প্রোডাক্টিভ অভ্যাস গঠন
» রমজান এবং প্রোডাক্টিভিটি
» মৃত্যু পরবর্তী প্রোডাক্টিভিটি
📕প্রোডাক্টিভ মুসলিম:
মুসলমানরা প্রোডাক্টিভ জাতি।মুসলিম দাবিদার প্রক্যকেই প্রোডাক্টিভ জীবনযাপন করতে বাধ্য।দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইসলামি জীবন-পদ্ধতি ও রুটিনকে প্রোডাক্টিভিটির পথে বাধা হিসেবে চিন্হিত করা হয়েছে।সত্যিই কি তাই?
আমরা এই বইয়ে এসব প্রশ্নের সমাধান পাবো।
মুসলমানরা প্রোডাক্টিভ জাতি।মুসলিম দাবিদার প্রক্যকেই প্রোডাক্টিভ জীবনযাপন করতে বাধ্য।দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইসলামি জীবন-পদ্ধতি ও রুটিনকে প্রোডাক্টিভিটির পথে বাধা হিসেবে চিন্হিত করা হয়েছে।সত্যিই কি তাই?
আমরা এই বইয়ে এসব প্রশ্নের সমাধান পাবো।
জীবনধারনের বাস্তবসম্মত পথনির্দেশিকা খুঁজে পেলে আপনি নিশ্চয় দারুণ উচ্ছ্বাসিত হবেন!আর সেখানে যদি আপনার যাপিত জীবনের বিশ্বাস ও কর্মের সম্পর্ক খুঁজে পান,তাহলে তো সোনায় সোহাগা!
প্রোডাক্টিভ মুসলিম বইটি আপনাকে জানাবে-
★ইসলামি জীবন-পদ্ধতি কিভাবে প্রোডাক্টিভিটি নিশ্চিত করে?
★কিভাবে আপনি ঘুম,পুষ্টি ও ফিটনেস ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবেন?
★ঘরের বাহিরে সামাজিকভাবে আপনি কিভাবে প্রোডাক্টিভ হবেন?
★বয়স-সন্ধিক্ষণে কিভাবে আপনি নিজের ফোকাস ধরে রাখতে পারবেন?
কিভাবে আপনার প্রোডাক্টিভিটির অভ্যাস ও রুটিন তৈরি করবেন?
★কিভাবে আপনার সময়ের সদ্ব্যবহার করবেন?
★কিভাবে আপনার সময়কে আখরাতের জন্য বিনিয়োগ করবেন?
*বইয়ের মোড়ক পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত
বইটিতে বর্তমান সময়ে মুসলিম জাতির আনপ্রোডাক্টিভিটির কারণ কি এবং কিভাবে তা দুর করা যায় বইটিতে কুরআন ও হাদিসের আলোকে মুখর হয়ে উঠেছে।।
বইটি প্রত্যেক মুসলিম ভাই-বোনের সংগ্রহে থাকা উচিৎ।সত্যিই দারুণ একটা বই!!
★ইসলামি জীবন-পদ্ধতি কিভাবে প্রোডাক্টিভিটি নিশ্চিত করে?
★কিভাবে আপনি ঘুম,পুষ্টি ও ফিটনেস ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবেন?
★ঘরের বাহিরে সামাজিকভাবে আপনি কিভাবে প্রোডাক্টিভ হবেন?
★বয়স-সন্ধিক্ষণে কিভাবে আপনি নিজের ফোকাস ধরে রাখতে পারবেন?
কিভাবে আপনার প্রোডাক্টিভিটির অভ্যাস ও রুটিন তৈরি করবেন?
★কিভাবে আপনার সময়ের সদ্ব্যবহার করবেন?
★কিভাবে আপনার সময়কে আখরাতের জন্য বিনিয়োগ করবেন?
*বইয়ের মোড়ক পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত
বইটিতে বর্তমান সময়ে মুসলিম জাতির আনপ্রোডাক্টিভিটির কারণ কি এবং কিভাবে তা দুর করা যায় বইটিতে কুরআন ও হাদিসের আলোকে মুখর হয়ে উঠেছে।।
বইটি প্রত্যেক মুসলিম ভাই-বোনের সংগ্রহে থাকা উচিৎ।সত্যিই দারুণ একটা বই!!
productive muslim book pdf bangla: link1
শেষঅংশ
~আপনি আমার পাশে বসলেন কেন? আপুর পাশে বসেন। ছেলেটা মনে হয় আমার কথার কিছুই বুঝেনি। সে অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি আবার বললাম কি হল।
~আপনি আমার পাশে বসলেন কেন? আপুর পাশে বসেন। ছেলেটা মনে হয় আমার কথার কিছুই বুঝেনি। সে অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি আবার বললাম কি হল।
এবার নিধি আপু আমাকে বলল
আমান পাশের বসবে মানে? কেন সে তোমার বয়ফেন্ড না? তবে তোমার পাশেই তো বসবে। না সে তো আমার বয়ফেন্ড না
আমান পাশের বসবে মানে? কেন সে তোমার বয়ফেন্ড না? তবে তোমার পাশেই তো বসবে। না সে তো আমার বয়ফেন্ড না
। আমার বয়ফেন্ড এখন আসে নি। আসলে তোকে আমিই বলতাম।
নিজের উপড় রাগ হল এবার। না জেনে ছেলেটাকে এবাবে বলা ঠিক হয় নি। তার কাছে মাফ চেয়ে নিলাম। ছেলেটা বিষয়টা বুঝতে পেরে বলে ঠিক আছে সমস্যা নেই।
নিজের উপড় রাগ হল এবার। না জেনে ছেলেটাকে এবাবে বলা ঠিক হয় নি। তার কাছে মাফ চেয়ে নিলাম। ছেলেটা বিষয়টা বুঝতে পেরে বলে ঠিক আছে সমস্যা নেই।
অনেক্ষন ধরে বসে আছি। এখন আসছেনা আপুর বয়ফেন্ড। তাই বিরক্ত হয়ে বললাম,
আপু আমি আর অপেক্ষা করতে পারবো না। চল বাসায় চলে যায়।
আপু আমি আর অপেক্ষা করতে পারবো না। চল বাসায় চলে যায়।
নিধি আপু কিছু না বলে হাঁটা ধরে আমি তার পিছু হাঁঁটছি। যদিও শফিং ব্যাগ গুলো নিয়ে হাঁটতে কষ্ট হচ্ছে তবে একটা জিনিস ভাল লাগছে যে ,
অনন্ত্য পক্ষে নিজের চোখে দেখতে হল না
ভালবাসার মানুষটি অন্যের হাত ধরে প্রেম খেলায় মুগ্ধ হচ্ছে।
অনন্ত্য পক্ষে নিজের চোখে দেখতে হল না
ভালবাসার মানুষটি অন্যের হাত ধরে প্রেম খেলায় মুগ্ধ হচ্ছে।
সকালে নাস্তা করে রেডি হচ্ছি কলেজে যাব বলে। তখনি নিধি আপু আসলো আমাদের বাসায়।এসেই ষাঁড়ের মত চিল্লাতে শুরু করে,
কি আরাফ কলেজে যাবি না। চল আমার সাথে। না হয় লেট হয়ে যাবে। আমার কলেজ ফাংসানের কিছু কাজ করতে হবে?
তাড়াহুড়ো করে রেডি হয়ে এসে দেখি নিধি আপু আজকেও শাড়ি পড়েছে,
তবে ভিন্ন রঙের শাড়ি।
সবুজ শাড়ির সাথে মেচিং করা লাল ব্লাউজ। সাথে চুল গুলো খোপা করা। যেন বাংলা নারীর প্রকৃত সাঁজ। সাথে লাল সবুজের শাড়ি পড়ে লাখ বাংলার শহিদের মান রেখেছে।
অসম্ভব মায়াবী লাগছে আপু কে। কিছুতেই আখি দুটোর পলক পড়ছে না।
তবে ভিন্ন রঙের শাড়ি।
সবুজ শাড়ির সাথে মেচিং করা লাল ব্লাউজ। সাথে চুল গুলো খোপা করা। যেন বাংলা নারীর প্রকৃত সাঁজ। সাথে লাল সবুজের শাড়ি পড়ে লাখ বাংলার শহিদের মান রেখেছে।
অসম্ভব মায়াবী লাগছে আপু কে। কিছুতেই আখি দুটোর পলক পড়ছে না।
এই সময় মনে হল আমি যদি কালো পান্জাবীটা পড়তে পারতাম তবে তার সাথে মিলে যেত আমার পোশাক। তার মত সাজেঁ লাখ শহিদের জন্য শান্তির প্রতীক হত কালো রং।
এই যাবি। না দাড়িয়ে থাকবি। ওহ হ্যা চল যাওয়া যাক।
নিধি আপু কলেজে ঢুকে চলে গেল অফিস রুমের দিকে। সে অনুষ্টান শুরু করার জন্য কিছু কাজ করবে। কিন্তু আমার তো কাজ নেই আপু আমাকে তার সাথে যেতেও বলে নি। তাই আমি ক্লাস রুমে চলে গেলাম। সেখানে আমার কিছু বন্ধু গল্প করছিল। তাদের সাথে আমিও যোগ দিলাম।
অনেকক্ষন গল্প করার পর। স্টেইজের বক্স থেকে এলার্ম দিল সবাই কে স্টেইজে নিচে আসতে। এক এক করে সবাই সেদিকে যাচ্ছে আমিও রুম থেকে বের হয়ে রাওনা হলাম।
স্টেইজে কাছাকাছি আসতেই চোখ গেল ক্যাম্পাসের সবচেয়ে বড় কড়াই গাছটার দিকে। একটু ভাল করে খেয়াল করে দেখি নিধি আপু সেখানে কার সাথে যেন বসে আছে। নিধি আপুর কিছুটা কাছাকাছি আসতেই আমি অবাক হয়ে গেলাম।
নিধি আপু তার ক্লাসমেট রাহুলের সাথে বসে গল্প করছে। গল্প করতেই পারে সে অবাক করা বিষয় না। অবাক হলাম কালকে
নিধিআপু আর আমি যে কালো রঙের পান্জাবীটা কিনেছ। তার বয়ফেন্ডের জন্য। যদিও আমি এটা নিতে অনেক চেষ্টা করেছি। সেটা রাহুলের গায়ে।
নিধিআপু আর আমি যে কালো রঙের পান্জাবীটা কিনেছ। তার বয়ফেন্ডের জন্য। যদিও আমি এটা নিতে অনেক চেষ্টা করেছি। সেটা রাহুলের গায়ে।
তবে কি রাহুল আপুর বয়ফেন্ড। কিন্তু আমি তো জানতাম রাহুল শুধু আপুর ফেন্ড।
তাদের কাছা কাছি এসেই আপুকে বললাম,
আপু তুমি এমনটা করতে পারলে? আমার কথা শুনে রাহুল নিধি আপু দুজনে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। যেন আমি এমন কিছু বলেছি তা তারা বুঝতেই পারছে না। আপু আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
কি করেছি আমি। কি করেছো কালকের পান্জাবীটা রাহুলকে দিলা যেটা তোমার বয়ফেন্ডকে দেওয়ার কথা। এ থেকে বুঝলাম তুমি রাহুলকে ভালবাসো কিন্তু সেটা আমাকে বল নি কেন?
তুমি তো জানতে আমি তোমাকে মনে মনে পছন্দ করতাম। তারপর কেন আমার সাথে এমন করলে। কোন দিক থেকে আমি রাহুলের থেকে কম ছিলাম।
আপু তুমি এমনটা করতে পারলে? আমার কথা শুনে রাহুল নিধি আপু দুজনে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। যেন আমি এমন কিছু বলেছি তা তারা বুঝতেই পারছে না। আপু আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
কি করেছি আমি। কি করেছো কালকের পান্জাবীটা রাহুলকে দিলা যেটা তোমার বয়ফেন্ডকে দেওয়ার কথা। এ থেকে বুঝলাম তুমি রাহুলকে ভালবাসো কিন্তু সেটা আমাকে বল নি কেন?
তুমি তো জানতে আমি তোমাকে মনে মনে পছন্দ করতাম। তারপর কেন আমার সাথে এমন করলে। কোন দিক থেকে আমি রাহুলের থেকে কম ছিলাম।
আপু জবাব দেই। কি বলছিস তুই,
তুই আমাকে ভালবাসিস? আর রাহুল আমার বয়ফেন্ড হতে যাবে কেন? থাক আর মিথ্যা বলতে হবে না। আমি তো দেখেই ফেলেছি।
তখন রাহুল কিছু বলতে চেয়েছিল। কিন্তু আপু তাকে বাধা দিয়ে বলে
আরাফ তুই কি বেশি বেশি বলছিস না?
হ্যা আমি তো বেশি বলি। তুমি কম বল সেজন্য হয়তো বলনি যে তুমি রাহুলকে ভালবাসো।
তুই আমাকে ভালবাসিস? আর রাহুল আমার বয়ফেন্ড হতে যাবে কেন? থাক আর মিথ্যা বলতে হবে না। আমি তো দেখেই ফেলেছি।
তখন রাহুল কিছু বলতে চেয়েছিল। কিন্তু আপু তাকে বাধা দিয়ে বলে
আরাফ তুই কি বেশি বেশি বলছিস না?
হ্যা আমি তো বেশি বলি। তুমি কম বল সেজন্য হয়তো বলনি যে তুমি রাহুলকে ভালবাসো।
রাহুলকে তার কলার ধরে বললাম,
তুমি তো জানতে আমি আপুকে ভালবাসি। তোমার কাছে তো সবার আগে বলেছি। তবু কেন তুমি এমন করলে হ্যা।
তুমি তো জানতে আমি আপুকে ভালবাসি। তোমার কাছে তো সবার আগে বলেছি। তবু কেন তুমি এমন করলে হ্যা।
রাহুলে কলার ধরাতে আপু রেগে গেয়ে আমাকে থাপ্পড় মারে। থাপ্পড় খেয়ে আমি নিচের দিকে তাকিয়ে আছি। আপু আমাকে মারবে কল্পনা করি নি।
আপু থাপ্পড় মেরে চুপ করে আছে। আমি আর কথা না বাড়িয়ে চলে আসি বাসায়।
সেখানে থাকলে হযতো দেখবো আপু রাহুলের সাথে প্রেম করছে। যা আমি মানতে পারবো
না।
সেখানে থাকলে হযতো দেখবো আপু রাহুলের সাথে প্রেম করছে। যা আমি মানতে পারবো
না।
রুমে দরজা বন্ধ করে কাঁদলাম বেশ খানিক্ষন শুনেছি কাদলে মানুষের মন হলকা হয়। যদি আমারো ক্ষেত্রে তা হয়।
অনেক ভেবে চিন্তে সিগ্ধন্ত নিলাম না আমি আর কখনো নিধি আপুর সামনে যাব না। সে থাক তার ভালবাসা নিয়ে আমি না হয় উৎস্বর্গ করে দিব আমার ভালবাসাকে।
তবুও যদি সে সুখে থাকে। এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কি বা হবে।
কিন্তু কোথায় যাব নিজ শহর ছেড়ে। কি করবো। আব্বু আম্মু কি যেতে দিবে আমায়।এইসব ভাবছি তখন মনে হল।
মামা তো কিছুদিন হল বিদেশ গেছে। মামার বাড়িতে শুধু মামি আর তাদের একটা ছোট ছেলে থাকে আমাকে বলেছিল। মামাদের বাসায় থাকতে। তাদের পরিবারে যেহুতু পুরুষ মানুষ নেই। কিন্তুু তখন আমি যায়। আম্মু বলেছিল যেতে।কিন্তু নিধি আপুকে ছেড়ে আমি যায় নি। যেতেও পারতাম না। ভালবাসিতো আপুকে ভীষণ।
সেখানে চলে গেলে কেমন হয়।
হ্যা সেখানেই চলে যাব।
হ্যা সেখানেই চলে যাব।
পরদিন মামার বাড়ি খুলনার টিকেট কাটতে যাচ্ছি। রিক্সা করে। রিক্সা একটা পার্কের সামনে আসতেই। পার্কের দিকে নজর গেল।
তাকিয়ে দেখি নিধিআপুর বয়ফেন্ড পার্কে একটা মেয়ের সাথে বসে আছে । শুধু বসেই আছে না তাদের কান্ড দেখে বুঝা যাচ্ছে তারা প্রেম করছে।
তাকিয়ে দেখি নিধিআপুর বয়ফেন্ড পার্কে একটা মেয়ের সাথে বসে আছে । শুধু বসেই আছে না তাদের কান্ড দেখে বুঝা যাচ্ছে তারা প্রেম করছে।
রিক্সা থেকে নেমে আমি রাহুলে কাছে যেতেই তারা আমাকে দেখে অদ্ভুদ ভাবে তাকিয়ে থাকে। আমি রাহুলের কাছে গিয়ে বলি
নিধি আপুকে রেখে এখন আরেকটার সাথে প্রেম করছো। তা নিধিআপু কি জানে?
আমার কথা শুনে রাহুল আর তার সাথের মেয়েটি জোরে জোরে হাসতে থাকে।কি ব্যাপার মেয়েটার তো রাহুলকে পেদানোর কথা কিন্তু তা না করে উল্টো হাসছে কেন?
আমার কথা শুনে রাহুল আর তার সাথের মেয়েটি জোরে জোরে হাসতে থাকে।কি ব্যাপার মেয়েটার তো রাহুলকে পেদানোর কথা কিন্তু তা না করে উল্টো হাসছে কেন?
আমি রাহুলের কাধে হাত রেখে বললাম,
কি ব্যাপার তোমরা হাসছো কেন?
কি ব্যাপার তোমরা হাসছো কেন?
এবার রাহুল বললো
আরে বোকা সেদিন তো তুমি শুন নি পুরো কথা নিধি আমার প্রেমিকা না। সে আমার ফেন্ড মাত্র। নিধি তোমাকে ভালবাসে।
আরে বোকা সেদিন তো তুমি শুন নি পুরো কথা নিধি আমার প্রেমিকা না। সে আমার ফেন্ড মাত্র। নিধি তোমাকে ভালবাসে।
কিহহ?
আমাকে ভালবাসে মানে?
হুম তোমাকে ভালবাসে। তুমি যেদিন প্রথম কলেজে আসো.
।তখন তোমাকে দেখে। সেদিন থেকেই ভালবাসে তোমাকে।
হুম তোমাকে ভালবাসে। তুমি যেদিন প্রথম কলেজে আসো.
।তখন তোমাকে দেখে। সেদিন থেকেই ভালবাসে তোমাকে।
রাহুলের কথা শুনে নিজের কানে বিশ্বাস করতে পারছি না। নিধি আপুও আমাকে ভালবাসে। কিভাবে সম্ভব এটা।
আমি আবার বললাম।
কি বলছো রাহুল তুমার মাথা ঠিক আছে তো?
আমি আবার বললাম।
কি বলছো রাহুল তুমার মাথা ঠিক আছে তো?
এবার রাহুলের পাশে থাকা মেয়েটা বলল
ওর মাথা ঠিক আছে আরাফ। তোমার মাথাই ঠিক নাই। নিধি সত্যিই তোমাকে ভালবাসে।
ওর মাথা ঠিক আছে আরাফ। তোমার মাথাই ঠিক নাই। নিধি সত্যিই তোমাকে ভালবাসে।
তাহলে সেদিন যে নিধি আপু বললো।তার বয়ফেন্ডের জন্য পান্জাবী কিনেছে । এমন কি এটা রাহুলের গায়ে ছিল।সেটা কে কি বলবা।
ওহ এজন্য তুমি ভেবেছ। নিধি আমাকে ভালবাসে? আরে নিধি জানতো তুমার প্রিয় রং কালো। সেদিন যখন বাবা বিদেশ থেকে আমার জন্য দুটো কালো রঙের পান্জাবী আনে। সেটা নিধি দেখে আমাকে বলে তাকে একটা দিতে। আমি জানতে চায় সে পান্জাবী দিয়ে কি করবে। তখন নিধি বলে তোমার কথা। কালো রং তোমার পছন্দর সেটাও বলে।
productive muslim bangla pdf
কিন্তু আমাকে বলে নি কেন?
আরে সামনে মঙ্গল বার তোমার জন্মদিন না। সে ভেবেছিল সেদিন তোমাকে গিপ্ত করবে। সাথে তার মনের কথাও বলে দিবে।
কিন্তু তার আগেই তুমি। অন্য কিছু ভেবেছ।
আরে সামনে মঙ্গল বার তোমার জন্মদিন না। সে ভেবেছিল সেদিন তোমাকে গিপ্ত করবে। সাথে তার মনের কথাও বলে দিবে।
কিন্তু তার আগেই তুমি। অন্য কিছু ভেবেছ।
আমি রাহুলের কথা শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম, ওটা আমার জন্য কিনেছে। তার উপর নিধি আপুও আমাকে ভালবাসে। না আর ভাবতে পারছি না। মাথাটা ধরে গেছে।
পার্ক থেকে সোজা চলে আসলাম বাসায় অবশ্য রাহুল অনেক ডেকেছে পিছন থেকে। কিন্তু আমি থাকি নি। আমার মনে যে নিধি আপুর ভালবাসার কথা ভাবচ্ছে। কখন তার কাছে যাব কখন বলবো আপু আমিও তোমাকে ভালবাসি।
বিকালে ছাদে গিয়ে দেখি নিধি আপু মন খারাপ করে দাড়িয়ে আছে। আমি চুপি চুপি তাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরি।
আচমকা আমার জড়িয়ে ধরাতে আপু ভয় পেয়ে চিৎকার করে পিছু ফিরে দেখে আমি।
আচমকা আমার জড়িয়ে ধরাতে আপু ভয় পেয়ে চিৎকার করে পিছু ফিরে দেখে আমি।
আপু আমাকে দেখে চোখ গরম করে বলে
তুই আমাকে জড়িয়ে ধরলি কেন?
বাহ রে আমার গার্লফেন্ড কে আমি জড়িয়ে ধরবোই তো তাতে তোমার কি?
তোর গার্লফেন্ড মানে?
তুই আমাকে জড়িয়ে ধরলি কেন?
বাহ রে আমার গার্লফেন্ড কে আমি জড়িয়ে ধরবোই তো তাতে তোমার কি?
তোর গার্লফেন্ড মানে?
হুম আমি সব জেনে গেছি রাহুল আমাকে সব বলে দিছে। কিহ্হ্?
হুম।
রাহুল তোকে সব..
বলার আগেই আমি বলি
হুম যাও এবার আমার পান্জাবী টা নিয়ে আসো।
না ওটা আনা যাবে না.
কেন? তোমার বয়ফেন্ডের জন্যই তো এ পান্জাবী। এখন আমি তো তোমার বয়ফেন্ড।
রাহুল তোকে সব..
বলার আগেই আমি বলি
হুম যাও এবার আমার পান্জাবী টা নিয়ে আসো।
না ওটা আনা যাবে না.
কেন? তোমার বয়ফেন্ডের জন্যই তো এ পান্জাবী। এখন আমি তো তোমার বয়ফেন্ড।
হুম বাট এটা তোর জন্মদিনের গিপ্ত হিসেবে রাখা।
ওহ ঠিক আছে তাই দিয়। কিন্তু তোমাকে এখন আমাকে প্রপোজ করতে হবে আপু। এটা জন্মদিনের সময় করবে বলো না?
আচ্ছা যা করলাম।
বলে আপু হাটু গেড়ে ছেলেদের মতো করে বলল
আমার পিচ্ছি বাবুটা টাকে আমি অনেক ভালবাসি যে।আমি আপুকে জড়িয়ে ধরে বললাম
আমিও ভালবাসি তোমাকে।এবার আপু আমার কান ধরে বলল
কি আপু বলছিস কেন? প্রেমিকা কে কেউ আপু বলে। কেউ বলে না কিন্তু আমি বলব।বলে দৌড় দিলাম। আপুও আমার পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। জানি না এ দৌড় কবে শেষ হবে।
সমাপ্ত
___রহ
বলে আপু হাটু গেড়ে ছেলেদের মতো করে বলল
আমার পিচ্ছি বাবুটা টাকে আমি অনেক ভালবাসি যে।আমি আপুকে জড়িয়ে ধরে বললাম
আমিও ভালবাসি তোমাকে।এবার আপু আমার কান ধরে বলল
কি আপু বলছিস কেন? প্রেমিকা কে কেউ আপু বলে। কেউ বলে না কিন্তু আমি বলব।বলে দৌড় দিলাম। আপুও আমার পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে। জানি না এ দৌড় কবে শেষ হবে।
সমাপ্ত
___রহ
English version (eBook) link: click here
বইটি বাংলায় সম্পূর্ণ আপলোড করা পড়ার লিংক: Click here