"বিয়ে" (সিরিজ পোস্ট)

বিয়ে বিচ্ছেদে প’র্নো’গ্রা’ফির ভূমিকা

আজকে আমরা জানব বিয়ে বিচ্ছেদে প’র্নো’গ্রা’ফির ভূমিকা নিয়ে।
“অনেক মেয়ের বিবাহের কিছুদিন পর বিচ্ছেদ হয়ে যাচ্ছে। কারণ, মেয়েটা কিন্তু কাল্পনিক সন্তুষ্টি চায়। মেয়েটি ইউটিউব দেখে বা বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখে, প”র্ন সিনেমা দেখে দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যায়। প”র্ন সিনেমায় একটা জিনিস দেখা যাচ্ছে এক ঘণ্টা ধরে একটা কাজ হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে তা একেবারেই অসম্ভব।
কিন্তু মেয়েটা ভাবছে, সে যা চাচ্ছে, ছেলেটা তা পারে না। এক সময় তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। এসব ঘটনা বড়লোকদের পরিবারে বেশি হচ্ছে। এতে ছেলেটি সবচেয়ে বিপদে পড়ে। কারণ তাকে ৫ লাখ, ১০ লাখ, ২০ লাখ কিংবা ৫০ লাখ টাকা কাবিন বাবদ পরিশোধ করতে হয়। এত সর্বস্বান্ত হয়ে যাচ্ছে ছেলেপক্ষের পরিবার।
কিছু যুবক বিচ্ছেদের পর বিপদে পড়ে যায়। একটা ছেলে হয়তো বিদেশে শ্রমিকের চাকরি করে অনেক টাকা রোজগার করে দেশে ফিরে একটা ভালো মেয়েকে বিয়ে করে। তার বিয়ের পরপরই তার শারীরিক সমস্যা হয়। অর্থাৎ, স্ত্রীর যে প্রত্যাশা ওই ছেলেটা সেভাবে পারে না।
এক দুইদিন পরই সে মাকে, খালাকে, মামীকে বা পরিবারের কাছে বলে বেড়ায় যে ছেলেটার মধ্যে পুরুষত্ব নেই। কোর্টে বিচারের জন্য অনেককে আমাকে সার্টিফাই করতে হয় আসলে ছেলেটা পুরুষত্বহীন কিনা?
কিন্তু দেখা যায়, কথাটা শতকরা ৯৯ ভাগ ক্ষেত্রে সঠিক নয়। ছেলেটা ঠিক আছে।”
– স্বাধীনতাপদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা.এমইউ কবীর আহমেদ (আজকের দৈনিক ‘যুগান্তর’ সূত্রে)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!