Screenshot 09 07 2023 17.20.37

থ্রি থার্টি ফোর এ এম pdf – 3.34 bangla pdf (eBooK)

বইয়ের নাম: 3.34 (থ্রি থার্টি ফোর)
লেখকের নাম: নিক পিরোগ
অনুবাদকের নাম: সালমান হক
মোট পৃষ্টা সংখ্যা:- ১৭৫ পৃষ্টা
বইয়ের সাইজ- ০৫ মেগাবাইট

সিরিজ থ্রীলার গল্পগুলোর আসল মজা পেতে হলে সিকুয়াল অনুযায়ী পড়তে হয়। এই সিরিজের ৪র্থ বই এটি। গল্প পড়ার মধ্যে দিয়ে গল্পে ঢুকে যাওয়া সেই গল্পের প্লট গুলো চোখের সামনে ভেসে উঠা এই সিরিজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। দুর্দান্ত একটি সিরিজ।

বই এর লেখা বাইন্ডিং খুব ভালো। লেখা গুলো পরিষ্কার তাই পড়তে চোকে জোর দিতে হয় না। খুব কম সময়ে বই গুলো হাতে পৌঁছে দেবার জন্য ধন্যবাদ রকমারী টিমকে।

বইটির প্রথম অংশ অর্থাৎ টোয়েন্টিওয়ান এ এম পড়ার সময় বোরিংনেস আসতে পারে মনে হতে পারে উদ্দেশ্যহীন বর্ণনা দিয়েছেন লেখক কিন্তু আসলে তা নয়। এই অংশের শেষেই রয়েছে এমন চমক যা রীতিমত চমকে দেবে পাঠককে।

থ্রি টোয়েন্টিওয়ানে মূলত আছে হেনরির আলাস্কায় এক ভূমিকম্পের মুখে পতিত হওয়া এবং সেখানে সার্ভাইভ করার বর্ণনা। এবং শেষ দিকেই রয়েছে পাঠকদের জন্য এক মহাচমক।

এর পরের অংশ অর্থাৎ থ্রি: থার্টিফোর এ এম এ রয়েছে বেশ কিছু অমীমাংসিত প্রশ্নের উত্তর। যেমন, হেনরির মা আসলে কে? সে কি বেচে আছে এখনো? থাকলেও বর্তমানে তিনি কোথায় আছেন এবং পেশায় মূলত তিনি কি? হেনরি যাকে বাবা বলে জানে সে-ই কি হেনরির আসল বাবা?

হেনরি তার এই অদ্ভুত রোগ থেকে মুক্তির জন্য তার মায়ের খোজ নেয় এবং প্রায় তার মায়ের কাছাকাছি পৌছেও যায়। এরপর কি সে তার অদ্ভুত রোগ থেকে মুক্তি পায়? রহস্যময় লাল এক ফ্ল্যাশড্রাইভ যেটা তার মা পাগলের মত খুজে বেড়াচ্ছে, সেটায় কি এমন আছে?

দুর্দান্ত এই থ্রিলার সিরিজটির সবথেকে রোমাঞ্চকর এই খন্ডটি পাঠককে মোহিত করে রাখবে। কাহিনী প্রতি পাতায় পাতায় মোড় নেবে এবং পাঠককে ফেলবে গোলক ধাধায়। এবং বইয়ের শেষদিকে এমন এক প্যারা আছে যেটা বাধ্য করবে এর পরবর্তী বই থ্রি: ফরটিসিক্স এ এম পড়তে।

সালমান হকের সুন্দর অনুবাদের জন্য মনেই হচ্ছিল না যে অনুবাদ পড়ছি নাকি মেইন ইংরেজি বই ই পড়ছি। তবে বাতিঘর বরাবরের মতই তার বানান ভুলের বৈশিষ্ট্য ধরে রেখেছে।

(থ্রি থার্টি ফোর ) ৩.৩৪ ebook লিংক: Link :-1 | Link :-2 | Link :-3Link :-4Link :-5Click here

 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *