৫০০+টি বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বই Pdf Download – BCS written book pdf

 আজ নিয়ে এলাম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় বই গুলোর Pdf Download কালেকশন। যারা প্রথমবার bcs written exam দিবেন, তাদের জন্য এমন কিছু টপিকস দিচ্ছি যেগুলো প্রিলির রেজাল্টের আগে পড়লে আপনি এগিয়ে থাকবেনঃ click here to see and Download


নির্দেশনাঃ  (37th, 38th, 39th, 40th, 41th, 42, 43th BCS written exam book pdf and question Bank)

 আর, এ পোস্টের শেষের দিকে বিসিএস দিয়ে সাক্সেস হয়েছেন এমন অনেকের পরামর্শ ও তাদের বিসিএস পরিক্ষায় সফল হওয়ার গল্পগুলো ও গাইডলাইন দেওয়া আছে। ঐটা দেখলে আশা করি পড়ার স্পীড বুস্ট করতে পারবেন। 

৫০+টি বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বই Pdf Download


bcs written digest pdf download


bcs written digest pdf download


৫০+টি বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বই Pdf Download – bcs written book list pdf free download


bcs written book pdf free download


বিসিএস লিখিত প্রশ্ন ব্যাংক pdf download


  • ১০ম থেকে ৪০তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ ডাউনলোড |All BCS Written Bangla Question & Answer PDF Download link:- 
  • All Question_Bank pdf download Link
  • ডাউনলোড লিংকঃ Bcs amd bank 10th to 40th PDF Download Digest pdf download
  • BCS Written বাংলা (ভাষা ও সাহিত্য) ১০তম থেকে ৩৮তম প্রশ্নোত্তর-  PDF Download Link
বিসিএস লিখিত প্রশ্ন ব্যাংক pdf download


বিসিএস লিখিত হ্যান্ডনোট – bcs hand note


  • সুশান্ত পালের সম্পূর্ণ ইংরেজি হ্যান্ডনোট : Sushanta paul BCS English Suggestion hand note 1 to 10 pdf link  (সাইজ প্রায় ১ মেগাবাইট, পৃষ্ঠা সংখ্যা ১০৬)
  • আরও নোটঃ https://www.facebook.com/bcsbankjob1/posts/1552838844736209/
বিসিএস লিখিত হ্যান্ডনোট - bcs hand note

বিসিএস লিখিত সিলেবাস ও নম্বর বন্টন

  • 1.বাংলা (১ম ও ২য় পত্র)=১০০+১০০=২০০ নম্বর
  • 2.ইংরেজি (১ম ও ২য় পত্র)= ১০০+১০০=২০০ নম্বর
  • 3.গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা = ৫০+৫০=১০০ নম্বর
  • 4.সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি = ৬০+৪০=১০০ নম্বর
  • 5.বাংলাদেশ বিষয়াবলী (১ম ও ২য় পত্র)= ১০০+১০০=২০০ নম্বর
  • 6.আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী = ১০০ নম্বর
  • 7.পোস্ট রিলেটেড সাবজেক্ট (শুধু প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডার) = ২০০ নম্বর মোট= ৯০০+২০০=১১০০ নম্বর
বিসিএস লিখিত সিলেবাস ও নম্বর বন্টন


বিসিএস লিখিত বইয়ের তালিকা ( বুক লিস্ট), দাম(মূল্য)


৪৩তম প্রিলিতে ও এর পরের বিসিএসে যা যা পড়বেন (বিসিএস লিখিত বইয়ের তালিকা):
  • ১. বাংলা সাহিত্য ও ব্যকরণ – অগ্রদূত (bcs written question bangla)
  • ২. ইংরেজি – মাস্টার
  • ৩. লিটারেচার – মিরাকেল/ A handbook on english literature.
  • ৪. গণিত – খায়রুল বেসিক ম্যাথ
  • ৫. মানসিক – অ্যাসুরেন্স
  • ৬. বিজ্ঞান – mp3
  • ৭. বাংলাদেশ – অগ্রদূত
  • ৮. আন্তর্জাতিক – এমপি থ্রী
  • ৯. ভূগোল+নৈতিকতা – এমপি থ্রী
  • ১০. কম্পিউটার – ইজি কম্পিউটার
কয়েকবার রিভিশন দিলে ১০০% প্রিলি টিকবেন ইনশাআল্লাহ।
বিসিএস লিখিত বইয়ের তালিকা ( বুক লিস্ট), দাম(মূল্য)

সম্ভাব্য লিখিত প্রার্থীদের জন্যঃঃ

“বিসিএস এর নিয়মই হলো প্রিলি দিয়েছ লিখিত পড়, লিখিত দিয়েছ ভাইভা পড়। ভাইভা দিয়েছ পরের প্রিলি পড়।”

— বাণীতে শরীফ ভাই (২৯তম অর্থ ক্যাডার এবং ৩০তম প্রশাসন ক্যাডার)


বিসিএস লিখিত এর জন্য কী করবেন?

১. প্রথমেই বলি, লিখিতর ট্রাম্প কার্ড ৩টি সাবজেক্ট। গণিত, বিজ্ঞান ও ইংরেজি।

  •  ইংরেজিতে ১২০+, 
  • গণিত ও বিজ্ঞানে ৭৫+ নম্বর সাধারণ ক্যাডারের জন্য উপযুক্ত নম্বর। 
  • পাশাপাশি বাংলা, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকে ৫৫-৬০% নম্বর পেলেই চলবে (যেহেতু কোটা নাই)।

তাই প্রথমেই ঐ তিনটি সাবজেক্টে ৭৫% সময় রাখবেন।

২. আপনি পরেরবার প্রিলি পরীক্ষা ভালো নাও দিতে পারেন এমন ভেবে লিখিত প্রস্তুতিতে কোনো ঘাটতি রাখবেন না। ছোট খাটো সব কাজ বাদ দিন। দরকার হলে লোন করে বসে বসে ৪-৫ মাস পড়েন। মনে রাখবেন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৬ ঘণ্টা ঘুম আর ২/৩ ঘণ্টা খাওয়া ও প্রার্থনা ছাড়া বাকী ১৪/১৫ ঘণ্টা শুধুই লিখিত নিয়া চিন্তা থাকবে। 


বিসিএস রিটেন পরিক্ষার প্রস্তুতি নির্দেশনাঃ

  • সবচাইতে ভালটি সবচাইতে ভালভাবে করে কীভাবে?
  • বিজ্ঞানের ছাত্র না, এটা ভাববেন না
  • ফুল আনসার’ করে আসতে হবে
  • স্বপ্ন সারথীদের একটু আশার বাণী শোনায়
  • প্রস্তুতি প্রস্তুতি ভাব, প্রস্তুতির
  • কোন প্রশ্ন ছেড়ে আসবেন না 
  • ইংরেজিতে ভালো করতে হলে
বিসিএস রিটেন পরিক্ষার প্রস্তুতি নির্দেশনাঃ

ভাইভা প্রস্তুতিঃ

  • ভাইভা প্রস্তুতি  হীনম্মন্যতা বা অতি আত্মবিশ্বাস নয়
  • মৌখিক পরীক্ষায় ভালো করার অন্তত ১০০ কৌশল আছে যেগুলোর একটাও কাজ করে না!



বিসিএস পরীক্ষার প্রাক-পাঠ পরিকল্পনা টেকসই সিলেবাস এনালাইসিস যেভাবে করবেন:বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি একটি পর্যায়ভিত্তিক বিশাল প্রজেক্ট। তবে এটা জেনে মােটেও আতঙ্কিত হবেন না। কারণ, জীবনে এর চেয়ে বড় বড় প্রজেক্টসফলভাবে বাস্তবায়ন করেই আজ আপনি বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার যােগ্যতাঅর্জন করেছেন। একটি বড় প্রজেক্টকে ছােট ছােট প্রজেক্টে ভাগ করে সুসম্পন্নকরাকে ‘পাইলটিং (Piloting)’ বলে । 
বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতির প্রজেক্ট পাইলটিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে সিলেবাস এনালাইসিস (SyllabusAnalysis)’)’ ।পুরাে সিলেবাসটি কয়েকটি ধাপ ও উপধাপে বিভক্ত। প্রতিটি ধাপ থেকে উপধাপ পর্যন্ত লিখিতভাবে সিলেবাস এনালাইসিস করুন। যেভাবে করবেন সিলেবাস এনালাইসিসঃ কাগজ-কলম নিয়ে বসুন। ক. প্রথমেই সিলেবাসটির কোন অংশগুলাে নম্বরপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা চিহ্নিত করুন।খ. টপিকটির ঠিক কোন অংশটি পাঠ করলে উক্ত টপিকটি সম্পর্কে আপনারমৌলিক ধারণা হবে এবং তা প্রিলিমিনারি ও লিখিত উভয় পরীক্ষায়ইকাজে আসবে তা টপিকের পাশেই নােটে লিখে রাখুন।গ. যে টপিকটি বা অংশটি আপনার পরীক্ষায় বেশি নম্বর প্রাপ্তির প্রেক্ষিতেদরকার নেই, তা কেটে বাদ দিনঘ, কোন অংশটি স্বল্প সময়ে আত্মস্ত করতে পারবেন এবং কোন অংশটিরজন্য অধিক নম্বর বরাদ্দ আছে, তা সাইড-নােট লিখে রাখুন।
দ্রষ্টব্যঃ মনে রাখবেন, এই মহাবিশ্বে শুধুমাত্র প্রেম ভালােবাসাই অলিখিত হতেপারে। বাকী সব কিছু লিখিত হতে হবে। সুতরাং আপনার সিলেবাস এনালাইসিস হবে লিখিত । লিখিত এনালাইসিসে প্রয়ােজনে ম্যাপ, গ্রাফ বা চার্টব্যবহার করতে পারেন। এই লিখিত এনালাইসিস আপনার সময়ের অপচয়উল্লেখযােগ্য হারে কমাবে। আপনাকে কাজে Focussed থাকতে সহায়তা করবে।।

প্রতিযােগিতায় টিকে থাকবে তারাই যারা কৌশলী ও পরিশ্রমী ব্যাপারটি আমি গভীরভাবে অনুধাবন করি প্রথমবার বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে । আমি প্রথমবারেই বিসিএস পরীক্ষায় পাশ করে নন-ক্যাডারে সুপারিশ পেলেও ক্যাডার পদে সুপারিশ পাই দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়ে। প্রথমবার ক্যাডার পদে সুপারিশ পেতে ব্যর্থ হওয়ার পেছনে যে কারণটি ছিল সেটি উপযুক্ত শ্রমের অভাব নয়, সেটি ছিল উপযুক্ত কৌশেলর অভাব।
আমার প্রথমবারের বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কৌশলের প্রথম সমস্যাটি ছিল কৌশলগত ত্রুটির কারণে আমার প্রচুর সময়ের অপচয় হয়েছিল। আমি না বুঝে বা আধাে বুঝে দীর্ঘ দেড় বছর পরিশ্রম করেছিলাম। আসলে ভালাে বেসিক জ্ঞান থাকলে বিসিএস পরীক্ষার একটি মানসম্মত প্রস্তুতি নিতে ৬-৭মাস সময়ই যথেষ্ট। আমি প্রকৃত প্রয়ােজনীয় সময় থেকে ১৫০% সময় অতিরিক্ত অপচয় করেছি। আমার জানা ছিল না, কোন ধরনের পরিকল্পনা ওকৌশল অবলম্বন করলে আমি খুব দ্রুত প্রস্তুতি নিতে পারব।আমার দ্বিতীয় ভুলটি ছিল, আমি আগে থেকে জানতাম না বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় কতটা পড়তে হয়, উত্তরপত্রে কতটা লিখতে হয়। জানতাম নাপ্রিলিমিনারি ও লিখিত মিলিয়ে কিভাবে একটি সমন্বিত প্রস্তুতি নিতে হয় । আমিজানি, প্রত্যেক নবীন পরীক্ষার্থী আমার মতােই অনভিজ্ঞতার কারণে ভুল স্ট্রাটেজি গ্রহণ করে পড়াশুনা করে ।দ্বিতীয়বার যখন বিসিএস পরীক্ষা দেই তখন আমার মাত্র দেড় মাসের প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু প্রস্তুতি কৌশলটা ছিল অনেকটা বুদ্ধিদীপ্ত ও পরিণত। ফলে খুব দুর্বল প্রস্তুতি নিয়েও ভালাে ফলাফল করি।

তো বিসিএস লিখিত পরিক্ষার বন্ধুরা,  বইগুলো কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবে এবং আর কোনো বই লাগলে বলবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *