Screenshot 09 07 2023 16.46.01

TVS Apache rtr 160 4v price in bangladesh 2023 (দাম ও রিভিউ)

Overview/Introduction: TVS Apache rtr 160 4v (Re-fresh Edition) is 159.7 cc Super Racing Bike. This bike have Quick acceleration, Smooth engine. I love it so much because its my first bike.Its Braking is much better than the TVS Apache RTR 150. It’s have oil cooling system and Comfortable seating position. In this article we will discuss different models of Apache rtr 4v bike such as rtr 4v fi, dd, BS6, abs etc single disk and double disk feature with current market price in different colors like Metallic (Matte) Blue, Racing Red, Knight Black etc in Bangladesh. এ বাইক নিয়ে বাংলায় খুঁটিনাটি সহ জানতে নিচে স্ক্রল করে রিভিউ পড়ুন অথবা এপাচি বাইকের দাম ২০২৩ ভিডিওটি দেখুন।

New TVS Apache rtr 160 4v price 2023 model in bd: 269000 tk

TVS Apache rtr 160 4v Full Specifications

Key Features/ Specifications:

  • Brand: TVS
  • Model: Apache RTR 160 4V
  • Type: Sports BIKE/ Standard Bike
  • Price 01: BDT 1,69,900 (Single Disc)
  • Price 02: BDT 189,900 tk (Double Disc)
  • Bangladesh: Available

 

Engine Details & performance:

  • Type: SI, oil-cooled, single-cylinder, 4-valves, 4-stroke
  • Displacement: 159.7 cc
  • Max net power: 12.14 kW @ 8000 rpm
  • Max net torque: 14.8 Nm @ 6500 rpm
  • Starting method: Kick starter / Electrick stater
  • Ignition TCI:  Transistor Controlled Ignition
  • Fuel System: Fuel Injection

  • Cooling System:
    Oil cooled

  • Starter System:
    Electric & Kick Start

  • Max Power:
    12.14 KW @ 8000 rpm (16.5 ps @8000 rpm)

  • Max Torque:
    14.8 Nm @ 6500 rpm

  • Compression ratio: 
    10.0:1

  • Bore:
    62 mm

  • Stroke:
    52.9 mm

  • Fuel Delivery System:
    Carburetor

  • GearBox
    : 5 speed gearbox

  • Top Speed: 
    (Km/h) 125+

  • Fuel Capacity: 
    (Litres) 12 L

  • Reserve: 
    2.5 litres

  • Mileage:
    40-45+ KMPL

  • Air filter type:
    N/A

  • Gear pattern:
    1- N – 2 – 3 – 4 – 5

  • Lubrication:
    Force-feed lubrication, wet sump

  • Ignition system
    : Mapped ignition system

  • Clutch Type: 
    Wet, multiple-disc

  • Lubrication system
    : Wet Sump

  • Drive Type:
    Chain Drive
tvs apache rtr 160 4v mileage - top speed

 

TVS Apache rtr 160 4v Transmission:

  • Gear type: Manual
  • Number Of Speed: Gears 5 Speed

Body Dimensions & Capability:

  • Length: 2050 mm
  • Width: 790 mm
  • Height: 1050 mm
  • Fuel tank Capacity: 12 liters
  • Fuel Reserve: N/A
  • Saddle Height: N/A
  • Ground Clearance: 180 mm
  • Wheelbase: 1357 mm
  • Kerb Weight: 145 kg (approximate)
  • Load Capacity: N/A
  • Engine: Oil N/A

TVS Apache rtr 160 4v Suspension:

  • Suspension(Front): Telescopic Forks
  • Suspension(Rear): MonoShock

Brakes:

  • Front Brake: 270 mm Disc
  • Rear Brake: 200 mm Disc/130 mm drum
  • Front Brake Diameter: 270 mm 
  • Rear Brake Diameter: 200 mm/130 mm
  • ABS: No
  • CBS: No

Tyres & Wheels:

  • Front Tyre Size: 90/90-17 49P

  • Rear Tyre Size
    : 110/80-17 (SD), 130/70-17 (DD)

  • Tyre Type
    : Tubeless
  • Front Tyre Pressure: (Rider) N/A
  • Rear Tyre Pressure: (Rider) N/A
  • Rear Tyre Pressure (Rider & Pillion): N/A

  • Wheels
    : Type Alloy

Electricals:

  • Battery: 12V, 9 Ah (MF)
  • Head Lamp: AHO 12V, 35/35W HS1 bulb

Available Colors: Blue, Red, Black

 

TVS Apache RTR 160 4v Latest Price List in Bangladesh:

  • Brand Model
TVS Apache RTR 160 4V Carburetor 
  • Single Disc Price
174,900৳
  • Double Disc Price
186,900৳
  • Status 
Available in Bangladesh 
  • Last Update

18 December, 2020

  • Apache RTR 160 Fi 4V abs:
Coming soon
 

 

টিভিএস অ্যাপাচি আর টি আর ১৬০ 4V বাইকের বর্তমান দাম:
ডাবল ডিস্ক:
পূর্ব মূল্যঃ ২,০৪,৯০০
নতুন মূল্য ১,৮৬,৯০০ টাকা

সিঙ্গেল ডিস্ক:
পূর্ব মূল্যঃ ১,৭৪,৯০০ টাকা
অফার মূল্য ১,৬৯,৩০০ টাকা

 

apache rtr 160 4v price in bangladesh 2021

 

TVS Apache RTR 160 4V Reviews

 
বিস্তারিত রিভিউ:
বাংলাদেশে ইদানিংকালে বাইকের চাহিদা অনেক গুন বেড়ে গিয়েছে। তবে দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশে বাইকের সিসি লিমিট মাত্র 165cc হওয়াতে বাইক কোম্পানি গুলোর চাইলেও এর চেয়ে বেশি সিসির বাইক গুলো বাংলাদেশের লঞ্চ করতে পারছেনা। আর তাই, আগের বাইক গুলো কিছুটা পরিবর্তন করে বাংলাদেশের নতুন নামে লঞ্চ করে যাচ্ছে। যেমন খুব সম্প্রতি বাংলাদেশে টিভিএস অ্যাপাচি আরটিআর 160 4v বাইকটির নতুন একটি ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশের লঞ্চ করা হয়। আর এই বাইকটির নাম রাখা হয়েছে টিভিএস অ্যাপাচি আরটিআর 4v রেস এডিশন। আর যেহেতু দিতে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে, তাই এই বাইকটি প্রাইস কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আমরা আজকের টিউটোরিয়ালে আলোচনা করবো এই প্রাইজ দিয়ে এই বাইক কেনা কতটা যৌক্তিক হবে। আর অবশ্যই বাইকটির ভালো এবং খারাপ দিক গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরব এবং পাশাপাশি বাইকটি কাদের জন্য সবচেয়ে ভাল হবে এই বিষয়টিও এই টিউটোরিয়াল এর শেষের দিকে বলে দিব।
 
প্রথমেই বলে রাখি, এই বাইকটি আগের ভার্সনটি থেকে অনেকটাই পরিবর্তন করা হয়েছে।
পরিবর্তনগুলোঃ
 
বাইকটি কেন কিনবেন? এবং কেন কিনবেন না!
 
এখন আমরা এ বাইকের ভালো, মন্দ দিকগুলো এবং সেইসাথে বাইকটি কাদের জন্য ভালো হবে এবং এই প্রাইসে এই বাইক কেনা কতটা যৌক্তিক হবে- এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
তো শুরুতেই বাইকটির ভালো মন্দ দিকগুলো নিয়ে কথা বলা যাক।
 
 

Bad Sides of TVS Apache rtr 160 4v:

 
প্রথমেই এর মন্দ দিকগুলো নিয়ে কথা বলা যাক।
(১) মাইলেজঃ বাইকটিতে আপনারা শহরের রাস্তাতে প্রায় থার্টি টু (৩২) কিলোমিটার পার লিটার এবং হাইওয়েতে প্রায় ৩৮ কিলোমিটার পার লিটার মাইলেজ পাবেন, যেটা এই সিগমেন্ট বিবেচনায় কিছুটা কম মনে হবে আপনার কাছে। আর এই বাইকের মাইলেজ কম হওয়াটা স্বাভাবিক, কারণ এ বাইকটিতে সবচেয়ে পাওয়ারফুল ইঞ্জিন ইউজ করা হয়েছে এর ইঞ্জিন হিসেবে।
 
(২) টার্নিং রেডিয়েসঃ বাইকটির টার্নিং রেডিয়াস অনেক বেশি, অন্যান্য বাইকের সাথে তুলনা করলে। বাইকটাকে ঘুরাতে অনেক বেশি জায়গা লাগবে। আর তাই এই বাইকটিকে নিয়ে সিটি রাইড এবং চিকন কোন গলিতে চালাতে কিছুতো প্রবলেম ফেস করবেন। তবে হ্যাঁ, আপনি যদি বাইকটিকে অনেকদিন ধরে রাইড করে থাকেন, অবশ্যই আপনি এটার সাথে অ্যাডজাস্ট হয়ে যাবেন।
 
(৩) সিটের উচ্চতা: এর সিটের উচ্চতা কিছুটা বেশি অন্যান্য বাইকের সাথে তুলনা করলে। আর তাই বাইকটিকে কমফোর্টেবল ভাবে চালাতে হলে অবশ্যই আপনার উচ্চতা 5 ফুট 5 এর উপর হতে হবে। অন্যথায়, আপনার উচ্চতা যদি 5 ফুট 5 এর নিচে হয়, সেক্ষেত্রে আপনি বাইকটিকে চালিয়ে খুব একটা মজা পাবেন না।
 
(৪) ইঞ্জিন অয়েলঃ নাম্বার ফোর এর ইঞ্জিন অয়েল। বাইকটিতে ১২০০ mL এর ইঞ্জিন অয়েল লাগে। আর বাংলাদেশে খুব ভালো কোম্পানিগুলোর ১২০০ mL এর ইঞ্জিন অয়েল পাওয়া যায় না। তাই আপনি যখন এর ইঞ্জিন অয়েল চেঞ্জ করতে যাবেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে দুইটা ইঞ্জিন অয়েল কিনতে হবে। যেটা অনেকের কাছেই এই বিষয়টা ঝামেলার মনে হবে।
তবে টিভিএস কোম্পানির নিজস্ব একটি ইঞ্জিন অয়েল রয়েছে যেটা ১২০০ mL এর হয়ে থাকে। আপনারা যদি ঐ ইঞ্জিন অয়েল ইউজ করেন, সেক্ষেত্রে এ ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন।
তো এগুলোই হচ্ছে আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বাইকটির খারাপ দিকগুলো।
 
(৫) তো এখন আপনাদেরকে একটা বিষয় জানিয়ে রাখি, এই TVS Apache rtr 160 4v বাইকটির পিছনে তাকাতেই এবার ওয়ান থার্টি সেকশন এবং সেইসাথে রেডিয়াল টায়ার ইউজ করা হয়েছে। আগের ভার্সনে টিভিএস এর রেমোরো টায়ার ইউজ করা হতো। এই কারণে বাইকটিকে হার্ড ব্রেক করলে বাইকের চাকা অনেকটা স্কিপ করত। এবার আশা করি, এ বাইকটিতে রেডিয়াল টায়ার ইউজ করার কারণে কারণে এবার এই প্রবলেমটি থাকবে না।
 
# আরেকটা বিষয় আপনারা অনেকেই কোশ্চেন করেন, সেটা হচ্ছে বাইকটির vibration কেমন? সত্যিকার অর্থেই বাইকটির কোনো vibration ইস্যু নেই। তবে সাত হাজারের উপরে কিছুটা ভাইব্রেশন করে, যেটা প্রতিটি বাইক-ই করে থাকে যা অস্বাভাবিক কিছু না। তাই এ বাইক নিয়ে কমপ্লেইন করার মতো কিছু নেই।
 
 

Good Sides of TVS Apache rtr 160 4v:

 
এবার বাইকটির ভালো দিকগুলো নিয়ে কথা বলা যাক।
(১) ইঞ্জিনঃ নাম্বার ওয়ান বাইকটির ইঞ্জিন।  বাইকটিতে এ সেগমেন্টের সবচেয়ে পাওয়ারফুল ইঞ্জিন ইউজ করা হয়েছে। তাই নিশ্চিতভাবে এই বাইকটি দিয়ে আপনি সবচেয়ে দ্রুত সময়ে ০ থেকে ১০০ স্পিড তুলতে পারবেন এবং সেইসাথে এর টপ স্পিডও সবচেয়ে বেশি এই সেগমেন্টের বাইকগুলোর মধ্যে। 
 
এই TVS Apache rtr 160 4v বাইকটির টপ স্পিড 130 কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়, যেটা আমি বলবো এই রেঞ্জে বাংলাদেশের যতগুলো বাইক রয়েছে তাদের মধ্যে ফাস্টেস্ট বাইক এটি। আর এই বাইকটিতে ৪ বালব এবং অয়েল ব্রেক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে যেটা ২বালব এয়ার কুল ইঞ্জিন হতে ডেফিনেটলি অনেক ভাল পারফর্ম করে থাকে। তাই আশা করি, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই দিনটি আপনাকে অনেক ভালো সাপোর্ট দেবে।
 
(২) লুক: এই বাইকটির লুক এবার আরো বেশি আকর্ষণীয়  মনে হচ্ছে আমার কাছে। কারন এটাতে কিছু নতুন গ্রাফিক্স দেওয়া হয়েছে এবং সেই সাথে কিছু কালার কম্বিনেশন পরিবর্তন করা হয়েছে। আমার কাছে এই ব্যক্তির গ্রাফিক্স খুবই ভালো লেগেছে এবার। তাই আমি মনে করি, এই নতুন গ্রাফিক্স এবং সেইসাথে এর ওভারঅল লুক বাংলাদেশের মেক্সিমাম রাইডাররা পছন্দ করে থাকবেন।
apache rtr 160 4v colours: matte Blue, Racing Red, Knight Black in Bangladesh

 

 
(৩) মিটার: এই বাইকটিতে আগে ডিজিটাল মিটার ইউজ করা হতো। এবারও ডিজিটাল মিটার ইউজ করা হয়েছে। তবে এ বাইকটিতে অনেকগুলো ফিচার এড করা হয়েছে, যেটা আমার জানা মতে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোন বাইকে ইউজ করা হয়নি। আর এখানে বলে রাখি, এই মিটারটি সরাসরি অ্যাপাচি আরটিআর ২০০ সিসির 4v থেকে নেওয়া হয়েছে। এবার এই মিটারটি তে আপনারা গিয়ার indicator দেখতে পারবেন, যেটা পূর্বের ভার্শনে ছিল না। আর সেই সাথে বাড়তি ফিচার হিসেবে অন্যান্য অন্যান্য ফিচার তো আছেই। এই মিটারটি সম্পর্কে আমি আর তেমন কিছু বলবো না, কারণ ডিটেলস বলতে গেলে টিউটোরিয়ালটা আরো অনেক বড় হয়ে যাবে।
বিস্তারিতঃ
 
(৪) হেডলাইট: নাম্বার ফোর এ কথা এর হেডলাইট। আগের ভার্সনে হ্যালোজেন হেড লাইট ইউজ করা হতো, এবার সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইনের এবং নতুনভাবে এলইডি সেটাপ ব্যবহার করা হয়েছে। আর এর এলইডি লাইটটি যথেষ্ট ভাল আলো দিতে পারে। তাই আশাকরি বাইকটিকে রাতের বেলায় রাইট করতে আপনাদের কোন ধরনের অসুবিধা হবেনা।
 
(৫) বিল্ট কোয়ালিটি: tvs apache rtr 160 4v abs বাইকের নাম্বার ফাইভ হচ্ছে এর বিল্ট কোয়ালিটি। এই বাইকটির বিল কোয়ালিটি খুবই ভালো এবং এর পেইন কোয়ালিটি এবং সেইসাথে ফিনিশিং এক কথায় অসাধারণ। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। তাই আমি নিশ্চিতভাবে আপনাকে বলতে পারি এই প্রাইস সেগমেন্টে অন্যতম সেরা বিল্ট কোয়ালিটি এবং পেইন কোয়ালিটি পাবেন এই রেঞ্জের বাইকে।
tvs apache rtr 160 4v abs price in bangladesh

 

 
(৬) পার্টস এবং সার্ভিস: নাম্বার সিক্স এর পার্টস এবং সার্ভিস। সবাই হয়তো জেনে গিয়েছেন যে, টিভিএস কোম্পানি বাংলাদেশে অনেক পপুলার এবং এদের সার্ভিস সেন্টার বাংলাদেশে অনেকগুলো রয়েছে। তাই যেকোনো জায়গায় এর  পার্টস এবং সার্ভিস সবসময় এভেলেবেল পেয়ে যাবেন। আশা করি, পার্টস এবং সার্ভিস নিয়ে আপনাদের কোন চিন্তা করতে হবে না।
 
(৭) রিসেল ভ্যালু: বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান কোম্পানির বাইক গুলো সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে এবং সেইসাথে এই বাইকগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি হয়ে থাকে। আর এমনিতেই টিভিএস অ্যাপাচি আরটিআর 4v বাইকটির চাহিদা অনেকগুণ বেশি। তাই আমি মনে করি, এই বাইকটি সেল করতে গেলে আপনারা অবশ্যই খুবই ভাল রিসেল ভ্যালু পাবেন।
তো এগুলোই ছিল আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বাইকটির ভাল দিকগুলো।
 
(৮) দাম: এবার কথা বলব বাইকের প্রাইস নিয়ে এবং সেই সাথে এই প্রাইস দিয়ে বাইকটিকে কেনা কতটা যৌক্তিক হবে। প্রথমে বলে রাখি, বাইকটির প্রাইস আগের ভার্সন থেকে কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন বর্তমানে সিঙ্গেল ডিস্ক প্রাইস হচ্ছে এক লক্ষ 86 হাজার 900 টাকা। আর ডবল ডিস্কের প্রাইজ হচ্ছে এক লক্ষ 96 হাজার 900 টাকা। আর এ বাইকটির প্রাইস বৃদ্ধি পাওয়া স্বাভাবিক, কারণ এ বাইকটিতে আপনি অনেকগুলো পরিবর্তন পাচ্ছেন। যেমন: ফুল এলইডি হেডলাইট, নিউ মিটার কনসোল, নতুন গ্রাফিক্স, পিছনে ওয়ান থার্টি সেকশন রেডিয়াল টায়ার এবং এর সিটটাতেও কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। আর তাই স্বাভাবিকভাবেই বাইকটির উৎপাদন খরচ কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পেয়েছে। তো, এইসব বিষয় পরিবর্তন করার কারণে স্বাভাবিকভাবেই বাইকটির প্রাইস কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আমি মনে করি, এইসব পরিবর্তনের বিনিময়ে এই প্রাইজ দিয়ে বাইকটিকে কেনা খুব একটা খারাপ ডিসিশন হবে না। তবে হ্যাঁ বাইকটির প্রাইস যদি আরেকটু কমানো হতো, যেমন: সিঙ্গেল ডিস্কের প্রাইস যদি এক লক্ষ আশি হাজার এবং ডাবল ডিস্কের প্রাইস যদি ১,৯০,০০০ টাকার মতো রাখা হতো, তখন আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো হতো।
 
Summary /ফাইনাল ডিসিশন:
বাইকটির ভালো এবং খারাপ দিক গুলো দেখার পরে এবার ডিসিশনের পালা এই বাইকটি কাদের জন্য বেস্ট অপশন হতে পারে। 2 লক্ষ টাকার আশেপাশের বাইক থেকে আপনার যদি এরকম চাহিদা হয়ে থাকে যেমন Quick Acceleration, ভাল টপ স্পিড, খুব ভালো ফিচারস, গর্জিয়াস লুকিং, বিলিয়ন এবং রাইডার এর জন্য কম্পিউটার সেটিং পজিশন এবং ভাল বিল্ড কোয়ালিটি ইত্যাদি। আর আপনার উচ্চতা যদি ৫ ফুট ৬ এর উপরে হয়ে থাকে, আর আপনি যদি সিটি রাইড এর পাশাপাশি হাইওয়ে রাইডকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, আমি বলব এই মুহূর্তে এই বাইকটি আপনার জন্য বেস্ট অপশন হতে পারে।
 
 
 
রিভিউ ০১:
 
 
Apache RTR 160 4V DD নিয়ে নিচের রিভিউটি পড়তে পারেন:-
 
Mileage: 
সবদিকে যখন 4V তে মাইলেজ ২২-৩০ শুনি তখন অনেকটা ভয়ই পাই। আবার নিজেকে শান্তনা দেই যেই বাইকে এমন রেডি পিকাপ সেটা হয়ত ফুয়েল একটু বেশিই খায়।
যখন কাওকে বলি মাইলেজ ৪০-৪২-৪৫ এভাবে পাই তখন কেউই বিশ্বাস করতে পারেনা। অনেকেতো হেসে হেসে বলে 4V তে Apache 150 এর ইঞ্জিন কিনা ।
আমিও হেসে জবাব দেই ঐ ইঞ্জিনে ভাইব্রেশন না করলে হয়ত ঐটাই সবকিছুকে টপকে আসতো।
দুই ভাই একসাথেই ইভ্যালি থেকে 4V বাইক নিলাম। আমি ব্রেক ইন পিরিয়ড মেইন্টেইন করবো আর আমার ভাই প্রথম দিনেই ১০০+ স্পিডে টান৷ যাই হোক নতুন বাইকের যথেস্ট মেইন্টেইন না করলে পরে সেটা ভোগান্তির কারন হবে জানতাম এজন্য শুরু থেকেই গুরু Shakil Hasan Zohan ভাইর কথা মত চালাতে লাগলাম।
প্রথম ২০০০ কিঃমিঃ মেইন্টেইন করতে বল্লেন আমিও তাই করলাম। অবশেষে গত ২২ তারিখে ২০০০ পুর্ন হল।
প্রথম এই ২০০০ কিভাবে কখন কি কি পরিবর্তন করেছি সবই নোট লিখেছিলাম। Fuel Log এপস এর মাধ্যমে ফুয়েলের হিসাবও রাখতাম সবসময়৷ ব্রেক ইন পিরিয়ড চালিয়েছি RPM 3500 to 5000 ম্যাক্সিমাম। মাঝে শুধু একদিন ৬০০০ ক্রস করে চালিয়েছিলাম। অবশেষে এই রেজাল্ট 🙂
টায়ার চেঞ্জেএ পরেও মাইলেজে কোন প্রব্লেম হয়নি। সাথে ব্যালেন্স, পারফরম্যান্স বেড়েছে।
 
0-115 km – Mileage 30 kmpl (Pump-1)
350 km – 1st service at TVS
350 km – 1st Engine oil change with filter
115-350 km – Mileage 45 kmpl (Pump -1)
350-650 km – Mileage 41 kmpl (Pump-2)
650km – 2nd Engine oil with filter
650-900 km – Mileage 38 kmpl (Pump-3)
950 km – Ball racer Change due to manufacturing fault. (warranty)
900-1150 km – Mileage 42 kmpl (Pump -1)
1050 km – 3rd Engine oil with filter
1150-1450 km – Mileage 40 kmpl (Pump -3)
1450 km- 4th Engine oil with filter
1450 km- Rear break pedal problem, free service from TVS
1500 km – Both Tyre change to Pirelli, “R- Diablo Rosso II”- 140/60/ “F- sports- 100/80”
1450-1799km – mileage 40 kmpl (pump-3)
1799-2008km – mileage 38 kmpl (pump-3 — COVID19)
2008 km- 5th Engine oil
 
নোটঃ এই ২০০০ কিঃমিঃ এ আমি কোন লোকাল মেকানিক দিয়ে বাইকের কোন যন্ত্রাংশ পরিবর্তন করিনি। শুধুমাত্র টায়ার চেঞ্জ করেছিলাম চট্টগ্রামের বেস্ট ” চাঁদপুর টায়ারস “থেকে।
অনেকের 4V তে Exhaust এর ম্যানুফাকচারিং ফল্ট আসে, আলহামদুলিল্লাহ আমারটায় আসেনি এটা।
Pump 1 – SH khan CNG Fuel station (চট্টগ্রাম- ওয়াসা)
Pump 2 – Alhaj Younus &CO filling station (চট্টগ্রাম- পাচলাইশ)
Pump 3- QC Trading limited (চট্টগ্রাম – গনি বেকারি)
 
এতোদিন পর্যন্ত Castrol Activ 4t 20w40 (ইন্ডিয়া) ব্যবহার করে আসছি কিন্তু কিছু দিন ধরে অয়েলটির ইমর্পোট বন্ধ থাকার কারনে বাজারে স্টক আউট।
প্রশ্ন: RTR-160 এর জন্য কোন ইঞ্জিন অয়েলটি সেরা? 
আর একটা বিষয় জানার ছিল বাইকটিতে কম্পানি কোন গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল রিকমেন্ডে করে? ধন্যবাদ।
উত্তর: Motul 10w30
 
tvs apache rtr 160 4v fi abs price in bd

 

 
রিভিউ ০২:
৩৫০০ কিলো রাইডিং রিভিউ।
 
ছোট্ট বেলা থেকে সপ্ন ছিলো বাইকার হবো।ক্লাস সেভেন থেকে চাচার ডিসকভার ১৩৫ ও হোন্ডা সিডিয়াই ১০০ দিতে বাইক চালানোর হাতেখড়ি। এর পর লাইফে বহু বাইক চালানোর সুজোগ হয়েছে।তবে নিজের বাইক চালানোর সুযোগ হয় সেপ্টেম্বর ২৯ তারিখ ২০২০ সালে।
 
# বাইক কেনার ক্ষেত্রে আমার ভাবনায় ছিলো লুক,টপ স্প্রিড,মাইলেজ,কর্ণারিং।
 
#কারো সাথে পরামর্শ না করেই নিজের চয়েসের উপর ডিপেন্ড করে TVS Apache rtr 160 4v বাইক কিনি।বাইক কেনার পর ছোটো খাটো অনেক ট্যুর দেই।কেনার পরই শুরু হয় নানান জনের জ্ঞান দেয়া।মাইলেজ ভালো না,ইঞ্জিন খারাপ,একবছরে ঠুস হয়ে যাবে,অটো রিক্সার ব্রেল ইত্যাদি। তবে এখন অবধি ৩৮৭৯ কিলো চালানো হয়েছে।
আমি তেমন বিশেষ সমস্যা ফেইস করিনি।আমি গড় মাইলেজ ৪৫+ পাই।মাইলেজ বেশি পাওয়ার জন্য আমাকে চারহাজার- পাচ হাজার rpm এ রাইড করতে হয়।4v এর হ্যান্ডেল বার বড়ো হওয়ায় এবং পিছনের টায়ারের জন্যে এর কর্ণারিং হয় দারুণ।
#এবার আসি ব্রেকিং নিয়ে।আমিও স্বীকার করি 4v তে ব্রেকিং সিস্টেম নরমাল।কিন্তু আপনি যদি দক্ষ রাইডার হন এবং ইঞ্জিন ব্রেক দিতে অভ্যস্ত থাকেন তাহলে এটা আপনার কাছে সমস্যা মনে হবে না।
 
#Tvs কেনার পর যে সমস্যা ফেইস করতে হচ্ছে।
এর বাইকের হেড লাইটের আলো কম।
আর প্রায় 4v বাইকে দেখলাম পিছনের পার্কিং লাইট ভেংগে যায়।
Tvs এর অনুমতি ডিলারদের নিয়ে আমার একটু আপত্তি আছে।তাদের ব্যাবহার মোটেও বন্ধুত্ব সুলভ না।তবে কিছু শোরুম ব্যাতিক্রম। যে-মন TVS Sales Point.
 
একজন 4v ইউজার হিসেবে আমি এই বাইককে ১০ এর মধ্যে ৮ দেবো।
 
আরও দেখুন:-
 

TVS Apache rtr 160 4v User Manual Pdf Download link with Price in Bangladesh: Click here

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *