Himu Somogro Pdf Download | হিমু সমগ্র ১, ২, ৩ PDF পিডিএফ (সরাসরি ডাউনলোড)
হিমু সমগ্র পিডিএফ ডাউনলোড || হিমু সমগ্র 1, 2, 3 pdf download
বই সিরিজঃ হিমু(himu somogro)
লেখকঃ হুমায়ুন আহমেদ
ক্যাটাগরিঃ bangla uponnash pdf
১ম বই ও প্রকাশঃ ১৯৯০ সাল
শেষ বই ও প্রকাশঃ ২০০৯ সাল
হিমু সিরিজ লিস্ট
বইসমুহঃ Moyurakkhi(ময়ূরাক্ষী), Chole Jay Bosonter Din(চলে যায় বসন্তের দিন), Se Ase Dhire(সে আসে ধীরে), Parapar(পারাপার), Holud Himu Kalo Rab(হলুদ হিমু কালো র্যাব), Aj Himur Biye(আজ হিমুর বিয়ে), Himu Rimande(হিমু রিমান্ডে, Himur Nil Jochna(হিমুর নীল জোছনা), Himur Ache Jol(হিমুর আছে জল), Himur Moddhodupur(হিমুর মধ্যদুপুর), Himur Babar Kothamala(হিমুর বাবার কথামালা), Himur Hate Koyekti Nilpodmo(হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম), Himu Mama(হিমুমামা), Agul Kata Joglu(আঙুল কাটা জগলু), Himur Ditio Prohor(হিমুর দ্বিতীয় প্রহর), Himur Rupali Ratri(হিমুর রূপালী রাত্রি), Ekjon Himu Koyekti Jhijhi Poka(একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁঝিঁ পোকা), Himu(হিমু), Abong Himu(এবং হিমু), Himu and Ekti Russian Pori(হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী), Tomader Ei Nogore(তোমাদের এই নগরে), Darjar Opashe(দরজার ওপাশে), Himu And Harvard PHD Boltuvai(হিমু এবং হার্ভার্ড পিএইচ.ডি বল্টুভাই)
himu all books collection pdf download
১ম খন্ড একসাথে ডাউনলোড করুন।(৪৫ Mb)
২য় খন্ড একসাথে ডাউনলোড করুন।(১৮ MB)
- ময়ূরাক্ষী – মে ১৯৯০
- দরজার ওপাশে – মে ১৯৯২
- হিমু ফেব্রুয়ারি – ১৯৯৩
- পারাপার ১৯৯৪
- এবং হিমু… ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫
- হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম – এপ্রিল ১৪, ১৯৯৬
- হিমুর দ্বিতীয় প্রহর – ১৯৯৭
- হিমুর রূপালী রাত্রি – ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮
- একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা – মে ১৯৯৯
- তোমাদের এই নগরে – ২০০০
- চলে যায় বসন্তের দিন – ২০০২
- সে আসে ধীরে – ফেব্রুয়ারি ২০০৩
- আঙ্গুল কাটা জগলু – ফেব্রুয়ারি ২০০৫
- হলুদ হিমু কালো র্যাব – ফেব্রুয়ারি ২০০৬
- আজ হিমুর বিয়ে – ফেব্রুয়ারি ২০০৭
- হিমু রিমান্ডে – ফেব্রুয়ারি ২০০৮
- হিমুর মধ্যদুপুর – ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০০৯
- হিমুর নীল জোছনা – ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১০
- হিমুর আছে জল – ফেব্রুয়ারি ২০১১
- হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী – ফেব্রুয়ারি ২০১১
- হিমু এবং হার্ভার্ড পিএইচডি বল্টু ভাই – অগাস্ট ২০১১
- হিমু মামা – ফেব্রুয়ারি ২০০৪
- হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার ও অন্যান্য – ফেব্রুয়ারি ২০০৮
- হিমুর বাবার কথামালা – ফেব্রুয়ারি ২০০৯
- ময়ূরাক্ষীর তীরে –
01.
02.
বইয়ের নামঃ Himu (হিমু)
বইয়ের নামঃ Parapar (পারাপার)
বইয়ের নামঃ Ebong Himu (এবং হিমু …)
বইয়ের নামঃ Himur Hate Koyekti Neel Poddo (হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম)
বইয়ের নামঃ Himur Ditiyo Prohor (হিমুর দ্বিতীয় প্রহর)
বইয়ের নামঃ Himur Rupali Ratri (হিমুর রূপালী রাত্রি)
বইয়ের নামঃ Ekjon Himu Koyekti Jhi Jhi Poka (একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা)
বইয়ের নামঃ Tomader Ei Nogore (তোমাদের এই নগরে )
বইয়ের নামঃ (চলে যায় বসন্তের দিন)
বইয়ের নামঃ She Ashe Dhire (সে আসে ধীরে)
বইয়ের নামঃ Himu Mama (হিমু মামা)
বইয়ের নামঃ Angul Kata Joglu (আঙ্গুল কাটা জগলু)
বইয়ের নামঃ Holud Himu Kalo Rab (হলুদ হিমু কালো র্যাব)
বইয়ের নামঃ Aaj Himur Biye (আজ হিমুর বিয়ে)
বইয়ের নামঃ Himu Remand-e (হিমু রিমান্ডে)
বইয়ের নামঃ Himur Ekanto Sakkhatkar O Onnannyo (হিমুর একান্ত সাক্ষাতকার ও অন্যান্য)
বইয়ের নামঃ Himur Modhyadupur (হিমুর মধ্যদুপুর)
বইয়ের নামঃ Himur Babar Kothamala (হিমুর বাবার কথামালা)
বইয়ের নামঃ Himur Neel Jochna (হিমুর নীল জোছনা)
বইয়ের নামঃ Himur Ache Jol (হিমুর আছে জল)
বইয়ের নামঃ Himu Ebong Ekti Russian Pori (হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী)
বইয়ের নামঃ Himu Ebong Harvard Ph.D. Boltu Bhai (হিমু এবং হার্ভার্ড পিএইচ.ডি বল্টু ভাই)
বইয়ের নামঃ Moyurakkhir Tire Prothom Himu (ময়ূরাক্ষীর তীরে )
humayun ahmed best books
(হিমু সমগ্র ১, ২, ৩ pdf ডাউনলোড করুন।)
Moyurakkhi Pdf by Humayun Ahmed
এই উপন্যাস ছাড়াও কিছু কবিতা আছে এই নামে।
এছাড়া এই উপন্যাসের কিছু মজার গুরুত্বপূর্ণ উক্তি রয়েছে।
রিভিউ:
chole jay bosonter din pdf free download
“চিঠি কিংবা একটি মেয়ের আত্ম চিৎকার”
——-
হে বোকাবাবু,
তোমাকে বোকাবাবু ডাকলে খুব রাগ করতে। মনে পড়ে? খাটের এক কোণায় গিয়ে অন্যপাশে মুখ ঘুরিয়ে বসে থাকতে। কি যে ছেলেমানুষ তুমি! আমি ঠিক করেছি আজকে তোমাকে রাগাবো। তাহলে আমি চলে গেলে এই চিঠি পড়ে তোমার ভালোবাসা জাগবে না, জাগবে রাগ। এটাই তোমাকে লেখা আমার প্রথম এবং শেষ চিঠি। স্ত্রী হিসেবে যে আমি আদর্শগোত্রীয় নই একথা তুমি ভালোভাবেই জানো।
তুমি কি জানো, তোমাকে আমি এর আগেও হাজার খানেক চিঠি লিখেছি? একটাও তোমাকে দেয়া হয়নি। তুমি যখন বাসায় থাকতে না, প্রতিদিন লিখতাম। লেখা শেষ হলেই কুটিকুটি করে ছিঁড়ে ফেলতাম।
আচ্ছা! বোকাবাবু,
আমি পাগল কেন হলাম বলতে পারবে? জানি পারবে না। এই প্রশ্নের উত্তর চিঠির কোন এক প্রান্তে দেবো।
তোমার কি কখনো জানতে ইচ্ছে হয়েছে ডিসেম্বরের সেই শীতের রাতে বাড়ি থেক বের হয়ে এসে তোমার হাত কেনো ধরেছিলাম? হয়তো জানতে ইচ্ছে করেছে। আমাক বলতে পারো নি। আমি জানি, একটা ভয় সবসময় তোমাকে গ্রাস করে রাখতো। যেভাবে হুট করে এসেছি, সেভাবেই একদিন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবো এই ভয়। দেখো, আজ এই ভয়টাই সত্য হয়ে যাচ্ছে।
মনে আছে, কলেজে বন্ধুদের সামনে তোমাকে একবার খুব অপমান করেছিলাম। তুমি কেঁদেছিলে। তোমাকে বলি, আর কখনও কাঁদবে না। কেউ ভালোবেসে এক ফোঁটা চোখের জল ফেললে সেই জলবিন্দুর জন্য জীবন দিয়ে দিতে হয়। তাই ছয় বছর পর সেদিন রাতে নেমে এসেছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম পৃথিবীতে তোমার চেয়ে বেশি আর কেউ আমাকে ভালোবাসতে পারবে না।
কেন এতো ভালোবাসলে? খুব বেশি ভালোবাসা সহ্য করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়নি। অতিরিক্ত ভালোবাসা মানুষকে পাগল করে ফেলে। তাই আমিও পাগল হয়ে গেছি। তোমার ভালোবাসার প্রত্যুত্তরে অনেক আগেই রাজি হয়ে যাওয়া উচিত ছিলো। ছয়টা বছর অনেক দীর্ঘ সময়। এতো কষ্ট, এতো প্রতীক্ষা কিভাবে করলে তুমি!? দিনে দিনে তোমার ভালোবাসা বেড়েছে। এটাই কাল হলো।
আচ্ছা বোকাবাবু, তুমি কি জানো বিড়ালের জোড় সংখ্যক বাচ্চা হলে সে একটা বাচ্চা মেরে ফেলে। বিজোড় সংখ্যা বিড়ালের পছন্দ। প্রকৃতিও হয়তো বিজোড় সংখ্যা পছন্দ করে। প্রকৃতি চায় আমরা আলাদা হয়ে যাই। পাগলের প্রলাপ। তাই না??
এখন তোমাকে যা বলছি, খুব মন দিয়ে শোনো। ডাক্তারেরা আমার মাথার ভেতরে সাত-আটটা চোট বড় সাইজের টিউমার পেয়েছে। আমি নাকি এতোদিন ধরে এগুলোকে পেলে-পুষে বড় করেছি। কি অদ্ভূত কথা দেখো তো! আমার বোকা বাবা-মা আমাকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাচ্ছেন। ধনীর দুলারীর চিকিৎসা থেমে থাকবে না। কিন্তু আমি জানি, সময় আছে ৬০ দিন। গুণে গুণে ৬০ দিন।
chole jay bosonter din pdf
বোকাবাবু,
আমার জন্যে কখনো মন খারাপ করবে না। পৃথিবী ছেড়ে যাবার পরও ভালোবাসার অত্যাচার সহ্য করতে পারবো না। দুই সন্তানকে মমতায় আগলে রাখবে। এরা মায়ের মমতা পেলো না। ঈশ্বর যেন এদের কোন অপূর্ণতায় না রাখেন। পরিপূর্ণতায় পূর্ণ হোক আমার দুই সন্তানের জীবন। তুমি একদিন প্রশ্ন করেছিলে, চকবাজার থেকে মেডিকেল রোড হয়ে প্রবর্তক যেতে কয়টা কাঠবাদামের গাছ আছে।?
উত্তরটা আমি জানতাম। ইচ্ছে করে বলি নি। গাছ আছে ৩ টা। এই তিনটা গাছে কি এখনো বর্ষায় থরে থরে সাদা কাঠবাদামের ফুলগুলো বৃষ্টি মাথায় নিয়ে অপেক্ষা করে নববিবাহিত এক দম্পতির জন্যে…!?
chole jay bosonter din pdf download
বেলুন আমার খুব বেশি পছন্দের। বিয়ের পর টানা ১০ বছর প্রতিটা দিন বাসায় ফেরার সময় বেলুন হাতে উপস্থিত হতে। এতো ভালোবাসা! কেন!? খুব মনে পড়ে বোকাবাবু। একটাবার ইচ্ছে করে আকাশ জুড়ে কয়েকটা বেলুন ওড়াই। একটা একটা বেলুন আনতে। আমি প্রতিদিন উড়িয়ে দিতাম। তুমি পাংশু মুখে বসে থাকতে!
তোমার কি মনে আছে, জোৎস্নারাতে শঙ্খনদীর মাঝখানে নৌকায় শুধু তুমি-আমি। তুমি একটার পর একটা গান শুনতে চাইতে। আমি রেগে অস্থির হতাম। তোমাকে আজ একটা গান খুব শোনাতে ইচ্ছে করছে-“ভালো আছি, ভালো থেকো…আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো…!
খবরদার, একা কখনো চাঁদ দেখতে যাবে না। প্রচন্ড সৌন্দর্য বুকের মাঝে একধরণের গভীর হাহাকার ও শূণ্যতা সৃষ্টি করে। আমি চাই না, তুমি শূণ্যতা বুকে নিয়ে বড় হোও।
বোকা বাবু, “এখন আমি কাঁদবো। চিৎকার করে কাঁদবো। আর লিখতে পারছি না।
ভালো থেকো, বিদায়।”
—— মোঃ মিশু চৌধুরী
চলে যায় বসন্তের দিন pdf
se ashe dhire pdf download
মায়া
রিয়াজ মাহমুদ
চলতে চলতে হঠাৎ করে
দাড়ায় একটু থমকে
কে যেন আজ আসছে আমার পিছে
ধীরে ধীরে একে বেকে।
একা একেলা আজ আমি
নেই কোন পিছুটান
হঠাৎ করেই কে এই দয়াবান
যে করিল তার একটু সময় আমায় দান।
একা একেলা পথের মাঝে
মনের একটু ভুলে
কে যেন আছে পাশে দাঁড়িয়ে,
ভাবিলাম বলিয়া কথা চলিব পথ
সকাল থাকে সন্ধ্যা মাঝে
হাতটা দেবে সে বাড়িয়ে।
একা একেলা চলে পথ
মনের ভুলে বলিয়া কথা চলিয়া পথ
আজ অনেক দূর,
পিছন ফেরে তাকানোর সময় যে নাই
পরে আছে কিছু দুঃখ কষ্ট
আর হারানো কিছু বেদনার সুর।
মনের ভুলে চলিয়া পথে
পিছনে আছে কেউ করিয়া মনে
ধুলো, কাটা আর সবুজ ঘাসের তলে
পিছন ফিরে তাকানোর পরে
না জানি আজ হঠাৎ করেই
মনের ভিতর ভয়ে ভয়ে দোলে।
পিছন ফিরে তাকানোর পরে
রয়ে গেলাম আজও একা
পরে আছে শুধু আজ নিজের ছায়া
সময়ের সাথে সময়ের দামে
থাকবে না কেউ আর পাশে
লাগবে শুধু মায়ায় মায়া।
পথের ধারে আজ পরে একা
একটু মুচকি হেসে
করি প্রশ্ন নিজের মনে
কেউ তো নাই আজ আমার পাশে
তুই কে হে যে চলিস ভেসে ভেসে
আমার সাথে প্রতি ক্ষনে ক্ষনে।
হঠাৎ করেই রোদের মতো
একটু মুচকি হেসে
কে যেন দিলো জবাব
আমি ছাড়া কে থাকিবে পাশে
আমি যে তোমার ছায়া
থাকিব প্রতিক্ষন মিলায়ে পায়ের ধাপ।
আজ এই দুনিয়ার মায়ার খেলায়
আমি বড় অসহায়
কিছুক্ষণ হাসিয়া,কিছুক্ষণ কাদিয়া
চলি পথ সাথে নিজের ছায়ায়।
সে আসে ধীরে pdf
পারাপার উপন্যাস pdf download
(04) parapar – পারাপার
বিভাগ কবিতা
শিরোনামঃ “পিছে ফেরা”
কবি কৃষ্ণা রায়
তাং ০৪/০২/২০২০
ভালোবাসা হারিয়ে গেল, ব্যর্থ প্রেমে হৃদয় ভাঙলো
সাম্প্রতিককালে এসব কথা নিছক জড় নিষ্প্রাণ।
আবেগের চেয়ে বাস্তবের মূল্য বেশী
অধুনাকালে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বোঝে বেশী।
সবাই যেন যন্ত্র, যান্ত্রিক এই সমাজে
মন- প্রেম – ভালোবাসা – আবেগ আনাচে কানাচে
মিছে লুকোচুরি, সবাই যেন দাবার ঘুঁটি
দান বুঝে চাল চাললেই ছুটি —-
হয় রাজা কুপোকাত
নাহয় রানী বেদখল।
পারাপার pdf
সত্যি প্রেমে মুগ্ধ হওয়া, ভালোবাসায় হারিয়ে যাওয়া,মরমে মরে যাওয়া,পরানে পরান লাগি একাত্ম হওয়া
এখন শুধুই ডুমুরের ফুল।
সারাজীবন পথ চেয়ে থাকার প্রেমিক কোথায় এখন ?
সারাজীবন চোখের জলে ভাসার প্রেমিকা কোথায় এখন ?
সময়ের বদল, পরিবর্তনের হাওয়া মেনে নেয় সবাই।
কখনো সখনো মনের মণিকোঠায় তুলে রাখা স্মৃতিকণা ঝ’রে পড়ে
মনখারাপি বিকেলবেলার বাউল গানে অথবা কালবোশেখের ঝড়ে।
কখনো সখনো জল চিকচিক করে চোখের কোলে
উদাস মনে পাগলা হাওয়ায় হৃদয় দোলে।
বাংলা উপন্যাস পারাপার
দুরন্ত গতিতে ছুটছে পৃথিবী- তারা- গ্রহ- নক্ষত্র
ছুটছে নর- নারী- কীট- পতঙ্গ- পশু- পাখির দল
পারাপার হুমায়ূন আহমেদ pdf
দুরন্ত গতিতে ছুটতে ছুটতে সবাই এতো ক্লান্ত- অবসন্ন যে ,
পিছে ফিরে দেখার সময় কোথায় ?
নিজ অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে যে
সব্বাইকে জিততেই হবে,
কর্মচিহ্ন টুকু রেখে যাবেই
কোন ভুল হবে না
এ তাদের জীবনের অঙ্গীকার।
Copyright@ krishna Roy
হলুদ হিমু কালো র্যাব pdf download
হলুদ হিমু কালো র্যাব
আমার ভালোবাসার কথা,
আমার ইশারার ভাষাতে ভাংঙেনি
তোমার নিরবতা।
আমার তো সব কথাই
তোমার আছে জানা-
তবুও আমি ছুঁতে পারিনি
তোমার মনের কোণা।।
holud himu kalo rab pdf free download
হয়তো বা আমার কথায়
জমেছে তোমার মনে বিরক্তি
কি করবো বল,এ মনের
ভালোবাসা যে সত্যি।
তুমি তো কখনো চাও না
এমন তোর খারাপ সাথী
“ভালোবাসি”বলবো না আর
হোক না যতই দূর্গতি।
বুকের মাঝে আপসোসের
জ্বলোক আমার মশাল;
তোমার জীবনে আলো থাক
আমি পুড়ি চিরকাল।
__🖊️এ.জি.অংকিৎ ঘোষ
গুরু
আরিফুল ইসলাম
হে শ্রদ্ধেয়
আপনার পদধূলি আমার মাথায় রাখব
আপনার উপদেশবলী অন্তরে সাজিয়ে রাখব
আপনার আদর্শ জীবনে প্রতিফলিত করব
আপনার অনুপ্রেরণা অন্যর জীবনে ফুটিয়ে তুলব
আপনার চলার পথ আমার চলার পথ করব
আপনার পবিত্র স্নেহমাখা হাত আমার মাথায় রাখুন
আর্শিবাদ করেন প্রাণ খুলে।
আপনার স্নেহধারায় সিক্ত হয়ে
ধরণীর বুকে আপনার আলোয় আলোকিত হয়ে
সুন্দর পৃথিবীর বুকে মানুষ হিসেবে বসবাস করতে চাই।
holud himu kalo rab book download
বসে চাতক পাখির মতো
তোরে ভাবি আমি কতো
তোর কথাই ভেবে ভেবে
আমার দিন কেটে যায়
আমার মতো করে
যদি তুইও ভাবিস মোরে
তবে চলে আয় চলে আয়
চলে আয় চলে আয়
#তবে_চলে_আয়
#লেখা_দিপন_মালাকার
০৪-০২-২০২০
aj himur biye pdf file download
আজ হিমুর বিয়ে
himur biye pdf file
ভ্রমণ মনের প্রশান্তি ।
লিখেছেন 🖊📝 — গাজী ফরহাদ।
অধিকাংশ মানুষ ভ্রমণে আগ্রহী। মন ভালো করার একটাই উপায় তা হলো ভ্রমণ। প্রকৃতির দেশ বাংলাদেশ, অনেকে মনে করেন বাংলাদেশে দেখার মতো কিছুই নেই! আসলে ভুল, আপনি কী দেখেন নি ? ভ্রমণের মতো আরামদায়ক আর কিছুই নেই ! বাংলাদেশের অনেক মানুষ আছেন ভ্রমণ প্রেয়সী, তারা একজায়গায় নয় হাজার জায়গায় ভ্রমণ করেও মনের স্বাদ মিটাতে পারে না।
আমিও ছোটবেলা থেকে ভ্রমণের প্রতি আকর্ষিত ছিলাম। ছোট বেলায় বড় ভাইদের সাথে ভ্রমণে যেতাম ! আসলে আমরা যে গ্রুফ ভ্রমণ করতাম সবার থেকে ছোট থাকতাম আমি, গ্রুফে আমি ছাড়া বাকী সবাই বড় থাকতো।
আসলে ভ্রমণে ছোট-বড় ভেদাভেদ থাকে না! ভ্রমণে থাকে আনন্দ-উল্লাস, মনের প্রশান্তি। কম-বেশ কয়েকটি জায়গায় ভ্রমণ করেছি ! বিশেষ বিশেষ জায়গাগুলোতে এখনো ভ্রমণ করা হয়নি, তবে একদিন করবো ইনশাআল্লাহ।
আমার মতে ,
বছরে একবার হলেও ভ্রমণ করা প্রয়োজন যদি বিপুল পরিমাণ অর্থ থাকে !
আজ হিমুর বিয়ে পর্ব ২,৩,৪
এক তরকারি নিয়মিত খেতে ইচ্ছা করে না।
ঠিক একই জিনিস বার বার দেখতে ইচ্ছা করে না। তাই মন ভালো করার জন্য ও ভালো রাখার জন্য অবশ্যই ভ্রমণ করবেন
প্রকৃতি দেখুন, ভ্রমণ করুণ।
ভ্রমণে অনেক কিছু জানা যায়, শেখা যায় , অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায় ইত্যাদি।
সাথী
– সাহিদ আল্ নাজিম
গোধূলি লগ্ন,
পুরনো সেই পথ,
দাঁড়িয়ে জীবন সায়াহ্নে; বেলাভূমে।
অনেকটা বছর আগে টগবগ যৌবনে
হয়েছিল দেখা এক পড়ন্ত বেলায়,
দূর প্রবাসিনী চঞ্চল-চপলায়।
বলেছিল কথা আপন ভেবে আপনার ত্বরে
সুদীর্ঘ নয়টি বছর ধরে,
ছাড়বে না মম অভিমান-অভিযোগে
স্বপ্ন-ঘেরা দু’চোখে।
আজ হিমুর বিয়ে হুমায়ূন আহমেদ
সোহরাওয়ার্দীর বন-তলায় উর্ধ্বমূখী বৃক্ষ-অরণ্যে
বেলীফুলের গাঁথা মালায় সাজিয়ে আপন খোঁপা,
কুঞ্জ তলে সবুজ পাতায় সাজানো মখমলে
বসেছিনু ছায়া-ঘেরা নরম ঘাস-বিছানো পাতায়।
জানতে চেয়েছিল আবেগ-আবেদন অনুযোগে
লেগেছিল কেমন দেখতে তোমায়!
চোখের গভীরতায় অপরূপ কারুকাজে
অনুভব করেছিলুম,
মুখের ভাষায় বলি নি তো কোন্ কথা!
কি অপূর্ব-সুন্দর দৃশ্যপট সে-টা
দোলা লাগে একান্ত নিরেট মনে।
অবুঝ তুমি; তারপর?
ছুঁড়ে দিলে সে মালা তীব্র ক্ষীপ্রতায়
অকারণ ইট-পাথুরে নর্দমায়।
ভাবনারা হেঁয়ালিপনায় আজ তব উঁকি মারে
মাস্তুল পোড়া নৌকায় শুধু অশ্রু ঝরে,
চোখের গভীর থেকে নিঃসৃত উত্তপ্ত বায়ু
কার্নিশ ঘেষে মাঝে-মাঝে জমাট বাঁধে।
হাজারও ব্যস্হতার ফাঁকে তবুও সুযোগ খোঁজি
বেঙে যাওয়া বাঁশের বাঁশির সুর ললিতে,
মুগ্ধতায় রুদ্ধবাকে নিষ্প্রাণ চেয়ে থাকি
বাবরি-কাটি সেই সদ্যস্নাত গোলাকার মুখপানে।
যদিও ভুলে গেছি রঙিন পাতায় আঁকা আলপনা
ভুলে গেছি গালিচা মোড়ানো পুরনো স্মৃতি,
ফেঁপে-ফুঁসে জ্বলন্ত সিগারেটে ধূসর ছাই
তিলেতিলে ভষ্মিভূত;
ঠোঁটে আঁটা জীয়ন কাঠি।
ভুলে খেয়েছি,
সংসার জটিলতায় ছাই ছাপা আগুন,
অলস অসহায় অবাক করা প্রদীপ্ত ফাগুন।
aj himur biye read online
সাদাকালো চুলে স্টাইল আইকন আজ
ক্লিক করে না আগামীর অনুপম সম্ভাবনা,
নতুন প্রজন্মের গড়ে তোলা ইমারত উপাসনা
জন্ম দেয় না প্রণয়ের আদি আদিত্যতা।
অপ্রকাশিত সব সুপ্ত অনুভব-অনুভুতি
অনুকরণ-অনুরণন নিভৃত্য অন্তস্হলে,
এতটা বছর শুধুই মুগ্ধতা লালন করেছি
নগদীকরণ মননে অবিশ্বাস জন্মায় নি।
aaj himur biye pdf download
শেষ দেখাটা দুই যুগ আগে রাজু ভাস্কর্যে
বিরহের বিউগলে আগুনে পোড়া চোখের তাঁরায়,
আজও উদাস দুপুর কিংবা নিস্তব্দ রাতে
এপাশ-ওপাশ নির্ঘুম রাত কাটাই।
যদি আবার কোনদিন দেখা হয়ে যায়
সেই সব চলার পথে; যে পথে তুমি চলতে,
পৌঢ়ত্বের অলস-অসহিঞ্চু অসহায়ত্বে
সে দিন সাথী; তুমি চিনেবি কি আমায়?
আজ হিমুর বিয়ে pdf download
himu rimande humayun ahmed
হিমু রিমান্ডে pdf download
টেস্টটিউব
মাহফুজুল হক
০৪/০২/২০২০
মা আমি কি মানুষ হবো?
নাকি হবো প্লাস্টিক বা কাঁচের তৈরি,
কারো মনকে উৎফুল্ল করার শোবিজ,
কে বা কি আমার বাবা হবে ?
জন্ম যখন আমার টেস্ট টিউবে।
মাগো আমার শরীরে কি রক্ত থাকবে?
নাকি থাকবে কেমিক্যাল মিশ্রিত পানি প্রবাহ,
আমাকে সভ্যতা কি মানুষ বলবে?
নাকি বলবে কোন নতুন নামে?
আমার দেহে কি প্রাণ থাকবে ?
নাকি ইলেকট্রন প্রবাহের চলন আমি!
আমার কি মন থাকবে কোন?
himu rimande pdf download
নাকি সফটওয়্যার থাকবে সকল কর্মের জন্য,
মাগো আমি কোন প্রকারের মানুষ হবো,
আমার মা ডাক শুনে তৃপ্তি পাবে তুমি?
এমন মা ডাক তুমি আধুনিক পুতুলের কাছে পেতে পারতে
কেন আমাকে যান্ত্রিক জীবন দিলে?
হিমু রিমান্ডে pdf
আমিতো এমন জীবন চাইনি মা
যার ডাকে তুমি তৃপ্তি পাবে না,
যার মানুষের ন্যায় পরিচয় থাকবে না
যাকে গালি দেওয়ার জন্য নতুন গালি
আবিষ্কার করতে হবে প্রাকৃতিক মানুষকে,
মাগো এমন জীবন চাই না আমি
পারলে প্রাকৃতিক একটু প্রশান্তি দিও আমায়
মন খুলে তোমায় ডাকতে দিও মা….
যে ডাকে সৃষ্টিকর্তা খুশি হবে।
না:র:প:
হিমুর নীল জোছনা pdf download
চেষ্টায়-লিখন…
একটা তুমি বড় প্রয়োজন,
যেখানে থাকবে শুধু ভালবাসার আয়োজন।
যে তুমিতে থাকবেনা কোন অযুহাত,
থাকবে শুধু বোঝাপড়ার অবকাশ।
মন খুঁজে বেড়ায় এমন একটা তুমি,
মনের মত করে তার আকাশে সাজবো আমি।
এমন একটা তুমি আমার চাই,
কোথায় খুঁজি তারে-কোথায় গেলে পাই।
কত তুমি আশেপাশে করছে বিচরণ,
তুমির মাঝে ডুবে গেলে বুঝি আসল আচরণ।
কত তুমি আছে যে এই আসল নকলের ভীড়ে,
কেমন করে খুঁজবো আমি স্বার্থের বেড়াজাল থেকে।
আমার একটা সত্যিকার তুমি ভীষন প্রয়োজন,
যার জন্য করেছি আমি অনেক আয়োজন।
স্মৃতিপটে চিত্রায়ন
সূর্যাস্তের আলোয় ভরা
বৃষ্টি ভেজা স্বপ্ন,
শান্তিবিহীন উদাসী হাওয়ায়
দীপ্তিহীন রত্ন,
মায়াবীমেঘের আঁচলে ঢাকা উদ্দাম বালক,
জলতরঙ্গে ভেসে যাওয়া রূপকথার পালক,
ক্ষুদ্রজ্ঞানে পরিপূর্ণ জীবন
রূপে-গন্ধে ভাসছে,
পরিস্থিতির বেরাটোপে বিদ্যেষের ঘূর্ণিবাতাস
মৃত শ্মশানে হাসছে,
নির্বাসনের মানচিত্রে
কষাঘাতে মনুষ্যসমাজ,
সতীদাহের স্বেচ্ছামৃত্যু
গোপনকান্নার নিঝুম আওয়াজ,
নগ্ন হৃদয়ের সীমাহীন হতাশায়
. লুন্ঠিত সম্বোধন,
চেনাবৃত্তের দীর্ঘশ্বাসে আতঙ্কের জীবনতরী
স্মৃতিপটে চিত্রায়ন ll
04-02-2020
himur ache jol pdf free download
হিমুর আছে জল pdf download
নিশীথের পথরেখা মুছে যায় শিশিরে
ভুলে যায় ভুল হয় পদচারণ গভীরে,
যায় যায় রাত চলে দিন দিবাগত
মেষকাল আকাশ যত অশ্রুসিক্ত অবিরত।
himur ache jol pdf
পথছাড়ি রথধরি ভুল পথে আয়োজন
বৃত্তের অণুঅণু বিরহের নিমন্ত্রণ,
যাহা আসে তাহা সয় রয় যেন গভীরে
ভুল পথেও তবু যেন রথছাড়ি গোপনে।
ঝরে যায় হলুদপাতা মুছে যায় পথ
এগাঁয়ের যত পথ ভুলে গেছে সব,
ঋন ছিল সাঁঝগাঁয়ে ভুলে ছিলো কথা
স্মৃতি গুলো পুষে পুষে কোষে কোষে ব্যথা
-মুছে যাওয়া
এফ,এইচ সজল।
হিমুর মধ্যদুপুর pdf download
…..কিছু ভাবনা একান্ত নিজের কাছেই থেকে যায়। কোথাও লিপিবদ্ধ করা হয়ে ওঠে না, কাউকে বলতেও ইচ্ছা করে না…
ভাবনার অণুতে অণু তে অসম্ভবতার গোপন ঈঙ্গিত…। যা কেবল নিজের কাছেই স্বীকৃতি পায়।
হিমুর মধ্যদুপুর pdf
জীবনের কাছে প্রতিটি মানুষেই অসম্ভব কিছু চাওয়া থাকে….।এটার দায় ভার সে নিজেই বহন করে, এটার গোপনীয় সে নিজেই রক্ষা করে।
পৃথিবীতে কিছু বিষয় আজীবনই গোপন থেকে যায়, সে হলো অসম্ভব কিছু চাওয়া….।
মানুষ নিজের কাছেও অনেক অসহায়…
#সমীর
himur babar kothamala pdf
লেখা- তাহসিন আহমেদ।
ছবি- Tahsin Ahmed
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম pdf download
মায়া
রিয়াজ মাহমুদ
চলতে চলতে হঠাৎ করে
দাড়ায় একটু থমকে
কে যেন আজ আসছে আমার পিছে
ধীরে ধীরে একে বেকে।
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম pdf file
একা একেলা আজ আমি
নেই কোন পিছুটান
হঠাৎ করেই কে এই দয়াবান
যে করিল তার একটু সময় আমায় দান।
Himu somogro
নীলপদ্ম থিওরি
একা একেলা পথের মাঝে
মনের একটু ভুলে
কে যেন আছে পাশে দাঁড়িয়ে,
ভাবিলাম বলিয়া কথা চলিব পথ
সকাল থাকে সন্ধ্যা মাঝে
হাতটা দেবে সে বাড়িয়ে।
নীলপদ্ম কবিতা
একা একেলা চলে পথ
মনের ভুলে বলিয়া কথা চলিয়া পথ
আজ অনেক দূর,
পিছন ফেরে তাকানোর সময় যে নাই
পরে আছে কিছু দুঃখ কষ্ট
আর হারানো কিছু বেদনার সুর।
মনের ভুলে চলিয়া পথে
পিছনে আছে কেউ করিয়া মনে
ধুলো, কাটা আর সবুজ ঘাসের তলে
পিছন ফিরে তাকানোর পরে
না জানি আজ হঠাৎ করেই
মনের ভিতর ভয়ে ভয়ে দোলে।
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম ডাউনলোড
পিছন ফিরে তাকানোর পরে
রয়ে গেলাম আজও একা
পরে আছে শুধু আজ নিজের ছায়া
সময়ের সাথে সময়ের দামে
থাকবে না কেউ আর পাশে
লাগবে শুধু মায়ায় মায়া।
হিমুর হাতে নীল পদ্ম pdf
পথের ধারে আজ পরে একা
একটু মুচকি হেসে
করি প্রশ্ন নিজের মনে
কেউ তো নাই আজ আমার পাশে
তুই কে হে যে চলিস ভেসে ভেসে
আমার সাথে প্রতি ক্ষনে ক্ষনে।
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম (১৯৯৬)
হঠাৎ করেই রোদের মতো
একটু মুচকি হেসে
কে যেন দিলো জবাব
আমি ছাড়া কে থাকিবে পাশে
আমি যে তোমার ছায়া
থাকিব প্রতিক্ষন মিলায়ে পায়ের ধাপ।
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম pdf
আজ এই দুনিয়ার মায়ার খেলায়
আমি বড় অসহায়
কিছুক্ষণ হাসিয়া,কিছুক্ষণ কাদিয়া
চলি পথ সাথে নিজের ছায়ায়।
himu mama pdf download
himu mama pdf
*খুনশুটিময় সংসার*
বিকেল ৫টা,অফিসের কাজ শেষ করে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাত করেই ফোন দুইবার ভাইব্রেট হয়ে নিজের উপস্থিতি জানান দিলো।পকেট থেকে ফোন বের করেই দেখি আমার প্রানপ্রিয় বউ নুপুর ফোন দিয়েছে।ফোন রিসিভ করার আগে দুইবার মনে মনে ভাবলাম আজকে কোন উল্টাপাল্টা কাজ করছি কিনা।মন নাহু নাহু বলে আমার নিস্পাপ চরিত্রকে প্রকাশ করে দিলো।মনে মনে দুইবার বিপদের দোয়া পড়ে ফোন রিসিভ করতেই বউ তার রিনরিনে গলায় বলল,”আমার সোনা বাবুটা কই এখন? কখন আসবে বাসায় আমার স্বামীটা?”বউয়ের মুখে আজকে এতো মধু বিষয়টা কি? উহু নিশ্চয় কিছু ফন্দি আটছে।আবার নাও হতে পারে।আজকাল ঢাকা শহরের আবহাওয়া কখন সুইয়িং হয়ে ব্যাংকক পাতায়া আবার কখনো সুইজারল্যান্ডের জুরিখ হয়ে যাচ্ছে তাই নিয়েই বিটিভির বিশিষ্ট আবহাওয়াবিদরা নাকানি চুবানি খাচ্ছে।আর আমি কোন মহাপুরুষ যে আমার বউয়ের মুড সুইয়িং ধরতে পারবো। আমি ঢোক গিলে বললাম, “কি ব্যাপার আমার কুচুবুচু বাবুটার কি কিছু কেনাকাটা লাগবে বুঝি?”অমনি বউ মুখ ঝেমটিয়ে উত্তর দিলো,”ছ্যাচড়ামী বাদ দিয়ে লাইনে আসো।সকাল বেলা কয়টা মেয়েকে এড করছো ফ্রেন্ড লিস্টে আর কয়টা মেয়েকে বলছো বিবাহিত জীবন বেদনার?প্রশ্ন শুনে আবুল হয়ে গেলাম।উহু বউয়ের তো এসব জানার কথা না।নিতান্ত নিরীহ রান্নাঘর প্রিয় বউ আমার।সারাদিন রান্নাঘরেই বসে থাকে তাহলে এসব জানলো কিভাবে।বউকে যদিও পাসওয়ার্ড দেয়া আছে আইডির কিন্তু ঢোকে না তো।কথা ঘুরানোর জন্য বউকে বললাম,” আমার লক্ষ্মী বউটার কি মাথা ঘুরাচ্ছে নাকি? কিসব আজেবাজে কথা বলছে বউটা?”বলতে না বলতেই নুপুর বলে উঠলো শোনো পরাগ বেশি ভালো সাজার চেস্টা কইরোনা।কি লেভেলের ছ্যাচড়া তুমি তা আমার থেকে কেউ ভালো জানেনা।কি পাপটাই করছিলাম তোমার ভালোবাসার ডাকে সাড়া দিয়ে।এবার আসল কথায় আসো,কেন এড করছো এতোগুলা মেয়ে?আমি উত্তর দিলাম, “বাবু তোমার জামাইটার কলিজা কি এতোই ছোট যে দুই একটা মেয়ের জায়গা হবেনা তাই কি হয় বলো?তুমিতো জানোই আমি কাউকে না করতে পারিনা।” কথা শেষ করতে না করতেই লুচ্চ,খাটাশ থাক তোর বড় কলিজা নিয়ে।কি ভুল করে যে আমি তোরে ভালোবেসে বিয়ে করছিলাম নইলে কি আমার এইদিন দেখা লাগে।আমি আমার বাপের বাড়ি যাচ্ছি।খবরদার যদি ভুলেও ওইদিকে দেখি এলাকার কালো কুত্তাটারে দিয়ে ম্যারাথন দৌড় করাবো বলেই খট করে ফোন কেটে দিলো।উহু বউ যেতে না করছে মানে ১০০%আমাকে যেতে হবে।এখন গিয়ে বউকে আটকানো ও যাবেনা কারন আমার বউ আবার আন্না হাজারের গোষ্ঠীর কেউ হবে হয়তো এক কথা একবার বললে সেটার।থেকে ফেরানো যে কথা আর বলদের বদলে কুত্তা দিয়ে জমি চাষ একই কথা।নুপুরের বাপের বাড়িও বেশিদুর না। টাংগাইলের দিকে খুব বেশি হলে ঘন্টা দুয়েক লাগবে।ফোন দিলাম একমাত্র ছোট শালা বাবু শাওন কে।ফোন ধরা মাত্রই, “কিরে শালা কেমন আছিস?” শাওন বলল,”ভাই আফসোস আপনি আমারে কখনো নিজের ভাইয়ের চোখে দেখেন নি।আমি কি জানতাম নাকি আপু আপনার মতো একটা বদমাইশের খাড়া ঝিল্কির পাল্লায় পড়বে।”আমি বললাম, “পুরাতন আলাপ ছাড়, তোর আপায় যাইতেছে রাগ করে। তুই বাস স্ট্যান্ডের দিকে এগিয়ে আয় বলে ফোন কাটলাম।চিন্তা করতেছি বাসায় গিয়ে খাবো কি আর যে শীত পড়ছে বউ ছাড়া ঘুমানো অসম্ভব।তাই অতসব চিন্তাভাবনা না করে অফিস থেকে আমিও রওনা দিলাম শ্বশুরবাড়ির দিকে।বাসে যেতে ঘন্টা দুয়েক লাগলো।
himu mama pdf file
নুপুরদের এলাকার বাজারে এসে বসে চা খাচ্ছি কিন্তু বাড়িতে যাওয়ার সাহস হচ্ছেনা।কি করা যায় চিন্তা করতেই ৪৪০ভোল্টের ব্রেইনটা জানিয়ে দিলো ব্যাটা তোর শাশুড়ি আম্মা আছে কি করতে।উনারে ফোন দে সব সমস্যার সমাধান।ফোন বের করে আম্মারে ফোন দিলাম।ধরার পর সালাম দিয়ে জিজ্ঞাস করলাম,” আম্মা নুপুরের মন মেজাজ কেমন এখন?এখন কি আপনাদের বাসায় ঢোকা যাবে?”আম্মা আগে আমার কথা শুনে কিছুক্ষন হেসে বলল,”বোকা ছেলে আমার আসছো ই তো এতোদুর বুকে সাহস নিয়ে বাড়ির ভিতরে আসো সমস্যা নেই।আমি ফোন কেটে দিয়ে শ্বশুরবাড়ির দিকে রওনা দিলাম।বাসার কলিং বেল একবার বাজাতেই দরজা খুলে গেল।মনেহয় দরজার ওপাশে কেউ দাড়িয়েই ছিলো আগে থেকেই।সামনে তাকিয়েই দেখি নুপুর মুখটা টমেটোর মতো লাল করে দাড়িয়ে আছে।আমি কোন কথা না বলে দ্রুত বাসার ভিতরে ঢুকলাম।কারন এখানে আর একটু দাড়ালে শার্টের কলার সহ বোতাম একটাও থাকবেনা।বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিলে বসতেই দেখি আমার সব পছন্দের রান্নাবান্না।বেগুনভর্তা থেকে গরুর মাংস অবধি।বেগুন ভর্তা দেখেই আম্মার উদ্যশ্যে বললাম,”আম্মা আমার ভার্সিটি লাইফে এক বান্ধুবি ছিল ইডেনের।মাঝেমাঝেই বেগুন ভর্তা খাওয়াতো রান্না করে এনে।আম্মার দিকে তাকিয়ে দেখি উনি মুচকি মুচকি হাসছেন। কেন হাসছেন জিজ্ঞাস করার পরই আম্মার পিছনে দেখি নুপুর তাকিয়ে আছে চোখ বড় বড় করে।
আমি ওদিকে আর না তাকিয়ে খাওয়ার দিকে মন দিলাম।কারন এইরকম খাবার সবসময় পাওয়া যায়না।খাওয়া শেষে বউয়ের রুমে এসে শুয়ে আছি।নুপুর রুমে ঢুকেই দরজা লাগিয়ে শার্টের কলার চেপে ধরে বলল,”খুব বেগুন ভর্তা খাওয়ার শখ তাইনা,এখানে এসেছিস কেন?”বলেই একটা চাদর আর কম্বল মেঝেতে ছুড়ে মেরে বলল,”খবরদার বিছানায় উঠার সাহস দেখাবিনা একদম।”নুপুরের কথাশুনে মুচকি হাসলাম। আমার হাসি দেখে নুপুর আরো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বলল,”খবরদার এই লুলামি হাসি হাসবানা একদম বলে দিলাম।”নুপুর উপরে বিছানায় শুয়ে পড়লো আর আমি মেঝেতে শুয়ে পড়ে ঘুমিয়ে পড়ার ভান করে করে আছি।
himu mama by humayun ahmed
রাত বারোটার কাছাকাছি হঠাত খেয়াল করলাম আমার হাত দুটো খুলে টুক করে কেউ একজন আমার বুকের মধ্যে এসে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।আমিও উনার কানে কানে বললাম”জানোই তো পচা জামাইটার বুকে ছাড়া ঘুমাতে পারবেনা তাহলে চলে আসলা যে।
হিমু মামা উপন্যাস
নুপুর বলল,”চুপ থাকো আমার জামাইকে আমি হাড়েহাড়ে চিনি,একটু লুচু টাইপের কিন্তু সমস্যা নেই আমারই তো তাইনা।আমার একটু রাগ হওয়া দেখে নুপুর ওর মেঘরাশির মতো চুলগুলো আমার মুখের উপর ছড়িয়ে দিয়ে বলল,”একদম রাগ দেখাবেনা বলে দিচ্ছি। আবার যদি দেখি কোন মেয়েকে মেসেজ দিচ্ছো দেইখো সেইদিন কি করি।খুব বড় কলিজা উনার। এহ আসছে কলিজাওয়ালা।আমি নুপুরকে আরেকটু কাছে টেনে নিয়ে বললাম, “বালিকা তোমার এই অকৃত্রিম ভালোবাসা পেতে গিয়ে আমি মাঝেমাঝে লুচ্চামি করতেও রাজি আছি।
লেখা-মেহেদী হাসান পরাগ।
angul kata jaglu pdf free download
প্রিয় বুবু
মোঃ হাবিবুর রহমান
০৫/০২/২০২০
স্বরবৃত্তে(৪+৪+৪+১)
চাঁদের বরণ মুখটা বুবুর, খোদার অশেষ দান
তার ছোঁয়াতে হৃদয় জুড়ে বহে সুখের বান।
রোজ সকালে ঘুম ভেঙে যায় বুবু দিলে ডাক
তার ডাকেতে জেগে ওঠি যখন ডাকে কাক।
যতন করে পড়তে বসায়, নেই মনে তার ক্ষোভ
আমায় মানুষ করার তরে চেষ্টা চলে খুব।
আমি রাগলেও রাগ করে না বিশেষ তাহার গুণ
এই জগতে শান্ত মানুষ আমার প্রিয় বোন।
মায়ের পরে স্থানটা তাহার তুলনা যে নাই
এ ভুবনে বুবুর মতন আপন কারে পাই?
বিপদ এলে আগলে রাখে মাথায় বুলায় হাত
অসুখ হলে সেবা করে কাটায় নির্ঘুম রাত।
আঙুল কাটা জগলু pdf download
বুবুর কোলে মাথা রেখে রোজ- ই যেতাম ঘুম
মধুর পরশ দিতো আমায় কপালেতে চুম।
বুবুর কথা মনে হলে আজো কাঁদে প্রাণ
বুবু ছিলো ভীষণ প্রিয় আমার জানের জান।
কই হারালে বুবু তুমি আমায় করে পর
তুমি বিনে পরাণ আমার থাকে না তো ঘর
তোমায় পেতে বুবু আমার মন করে আনচান
যেথায় থাকো ভালো থেকো আমার বুবুজান।
himur ditiyo prohor pdf free download
“চিঠি কিংবা একটি মেয়ের আত্ম চিৎকার”
——-
হে বোকাবাবু,
তোমাকে বোকাবাবু ডাকলে খুব রাগ করতে। মনে পড়ে? খাটের এক কোণায় গিয়ে অন্যপাশে মুখ ঘুরিয়ে বসে থাকতে। কি যে ছেলেমানুষ তুমি! আমি ঠিক করেছি আজকে তোমাকে রাগাবো। তাহলে আমি চলে গেলে এই চিঠি পড়ে তোমার ভালোবাসা জাগবে না, জাগবে রাগ। এটাই তোমাকে লেখা আমার প্রথম এবং শেষ চিঠি। স্ত্রী হিসেবে যে আমি আদর্শগোত্রীয় নই একথা তুমি ভালোভাবেই জানো।
তুমি কি জানো, তোমাকে আমি এর আগেও হাজার খানেক চিঠি লিখেছি? একটাও তোমাকে দেয়া হয়নি। তুমি যখন বাসায় থাকতে না, প্রতিদিন লিখতাম। লেখা শেষ হলেই কুটিকুটি করে ছিঁড়ে ফেলতাম।
আচ্ছা! বোকাবাবু,
আমি পাগল কেন হলাম বলতে পারবে? জানি পারবে না। এই প্রশ্নের উত্তর চিঠির কোন এক প্রান্তে দেবো।
himur ditio prohor pdf bangla free download
তোমার কি কখনো জানতে ইচ্ছে হয়েছে ডিসেম্বরের সেই শীতের রাতে বাড়ি থেক বের হয়ে এসে তোমার হাত কেনো ধরেছিলাম? হয়তো জানতে ইচ্ছে করেছে। আমাক বলতে পারো নি। আমি জানি, একটা ভয় সবসময় তোমাকে গ্রাস করে রাখতো। যেভাবে হুট করে এসেছি, সেভাবেই একদিন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবো এই ভয়। দেখো, আজ এই ভয়টাই সত্য হয়ে যাচ্ছে।
মনে আছে, কলেজে বন্ধুদের সামনে তোমাকে একবার খুব অপমান করেছিলাম। তুমি কেঁদেছিলে। তোমাকে বলি, আর কখনও কাঁদবে না। কেউ ভালোবেসে এক ফোঁটা চোখের জল ফেললে সেই জলবিন্দুর জন্য জীবন দিয়ে দিতে হয়। তাই ছয় বছর পর সেদিন রাতে নেমে এসেছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম পৃথিবীতে তোমার চেয়ে বেশি আর কেউ আমাকে ভালোবাসতে পারবে না।
কেন এতো ভালোবাসলে? খুব বেশি ভালোবাসা সহ্য করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়নি। অতিরিক্ত ভালোবাসা মানুষকে পাগল করে ফেলে। তাই আমিও পাগল হয়ে গেছি। তোমার ভালোবাসার প্রত্যুত্তরে অনেক আগেই রাজি হয়ে যাওয়া উচিত ছিলো। ছয়টা বছর অনেক দীর্ঘ সময়। এতো কষ্ট, এতো প্রতীক্ষা কিভাবে করলে তুমি!? দিনে দিনে তোমার ভালোবাসা বেড়েছে। এটাই কাল হলো।
আচ্ছা বোকাবাবু, তুমি কি জানো বিড়ালের জোড় সংখ্যক বাচ্চা হলে সে একটা বাচ্চা মেরে ফেলে। বিজোড় সংখ্যা বিড়ালের পছন্দ। প্রকৃতিও হয়তো বিজোড় সংখ্যা পছন্দ করে। প্রকৃতি চায় আমরা আলাদা হয়ে যাই। পাগলের প্রলাপ। তাই না??
এখন তোমাকে যা বলছি, খুব মন দিয়ে শোনো। ডাক্তারেরা আমার মাথার ভেতরে সাত-আটটা চোট বড় সাইজের টিউমার পেয়েছে। আমি নাকি এতোদিন ধরে এগুলোকে পেলে-পুষে বড় করেছি। কি অদ্ভূত কথা দেখো তো! আমার বোকা বাবা-মা আমাকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাচ্ছেন। ধনীর দুলারীর চিকিৎসা থেমে থাকবে না। কিন্তু আমি জানি, সময় আছে ৬০ দিন। গুণে গুণে ৬০ দিন।
বোকাবাবু,
আমার জন্যে কখনো মন খারাপ করবে না। পৃথিবী ছেড়ে যাবার পরও ভালোবাসার অত্যাচার সহ্য করতে পারবো না। দুই সন্তানকে মমতায় আগলে রাখবে। এরা মায়ের মমতা পেলো না। ঈশ্বর যেন এদের কোন অপূর্ণতায় না রাখেন। পরিপূর্ণতায় পূর্ণ হোক আমার দুই সন্তানের জীবন। তুমি একদিন প্রশ্ন করেছিলে, চকবাজার থেকে মেডিকেল রোড হয়ে প্রবর্তক যেতে কয়টা কাঠবাদামের গাছ আছে।?
উত্তরটা আমি জানতাম। ইচ্ছে করে বলি নি। গাছ আছে ৩ টা। এই তিনটা গাছে কি এখনো বর্ষায় থরে থরে সাদা কাঠবাদামের ফুলগুলো বৃষ্টি মাথায় নিয়ে অপেক্ষা করে নববিবাহিত এক দম্পতির জন্যে…!?
বেলুন আমার খুব বেশি পছন্দের। বিয়ের পর টানা ১০ বছর প্রতিটা দিন বাসায় ফেরার সময় বেলুন হাতে উপস্থিত হতে। এতো ভালোবাসা! কেন!? খুব মনে পড়ে বোকাবাবু। একটাবার ইচ্ছে করে আকাশ জুড়ে কয়েকটা বেলুন ওড়াই। একটা একটা বেলুন আনতে। আমি প্রতিদিন উড়িয়ে দিতাম। তুমি পাংশু মুখে বসে থাকতে!
himu mama pdf file
তোমার কি মনে আছে, জোৎস্নারাতে শঙ্খনদীর মাঝখানে নৌকায় শুধু তুমি-আমি। তুমি একটার পর একটা গান শুনতে চাইতে। আমি রেগে অস্থির হতাম। তোমাকে আজ একটা গান খুব শোনাতে ইচ্ছে করছে-“ভালো আছি, ভালো থেকো…আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো…!
খবরদার, একা কখনো চাঁদ দেখতে যাবে না। প্রচন্ড সৌন্দর্য বুকের মাঝে একধরণের গভীর হাহাকার ও শূণ্যতা সৃষ্টি করে। আমি চাই না, তুমি শূণ্যতা বুকে নিয়ে বড় হোও।
বোকা বাবু, “এখন আমি কাঁদবো। চিৎকার করে কাঁদবো। আর লিখতে পারছি না।
ভালো থেকো, বিদায়।”
himur rupali ratri pdf free download
সুশোভিত শহীদ মিনার–
—————————————–
দীপক নাথ।
অমর একুশে মনের আবেশে
গাই ভাষার গান,
মলিন বদনে হৃদয়ের কোণে
ভাষা শহীদের দান।
সালাম,রফিক,বরকত,শফিক
অকাতরে দিল প্রাণ,
ভাষার তরে রক্ত ঝরে
পেলাম ফুলের ঘ্রাণ।
ফাগুনের আগুন বাড়ে দ্বিগুন
ভাষা শহীদের জন্য,
নিজের জীবন দিয়ে বিসর্জন
হলো যে তাঁরা ধন্য।
হিমুর রূপালী রাত্রি pdf download
মায়ের ভাষা অনেক আশা
দেশের উন্নতির দ্বার,
পরম প্রেমে মনের ফ্রেমে
শোভিত শহীদ মিনার।
একুশে ফেব্রুয়ারি ভুলতে কী পারি
ফিরে আসে প্রতি বছর,
প্রেমের পরশে হৃদয় হরষে
বেঁচে থাকুক নিরন্তর।
———————————————-।।
ফেনী,চট্রগ্রাম।
০৪/০২/২০২০ ইং
ekjon himu koyekti jhijhi poka pdf download
কবিতার নাম – শেষের সনেট
কবি – শফি আলম
তারিখ – ০৪।০২।২০২০
।। শেষের সনেট ।।
— শফি আলম
মানুষেরে ভজিলে না , ভজিলে যে বিত্ত ,
কলুষিত করিলে নিজে নির্মল চিত্ত ।
লুটিলে সবকিছু প্রসারি দুই হাত ,
বিচার করিলে না , সেথায় জাত -পাত ।
শুভ্রতা পেলো যখন শশ্রু , শির কেশ ,
তখন ধরিলে পুনঃ অন্য এক বেশ ।
সেই বেশেও রহিলে পূর্বেরই ন্যায় ,
হস্ত ভরে নিলে , লোকে যাহা কিছু দেয় ।
জমিলো ঝোলায় কতো হীরে-জহরত ,
প্রসাদে প্রাসাদের করিলে শুভ মহরত ।
দিনে দিনে অবশেষে গত হলো দিন ,
সাদা-কালো হয়ে গেল , যা ছিল রঙিন ।
অবশেষে মনে হলো , – সবকিছু ভুল ,
অন্ধকার এসে নেভায় আলোর ফুল ।
ebong himu pdf download
কবিতার নাম – আয়না
কবি – শফি আলম
তারিখ-০৪-০২-২০২০
।। আয়না ।।
— শফি আলম
আয়না আমার খাঁটি বন্ধু ,
– যা আছি তাই বলে ,
আয়নার সনে সেই জন্যে
রোজ মোলাকাত চলে ।
বিবেক এখন পায়ের তলায়
দক্ষ সবাই মিথ্যে বলায় ,
এবং হিমু pdf download
আয়না বলে – এমন হলে
ভীষণ ঝাঁকি খাই ,
কবে যেন আমায় দেখা
ছেড়ে দেয় সবাই ।
যে আয়নার শক্তি আছে
কেউ ভিড়ে না তার কাছে
সে আয়না ভেংচি কাটে
বাঁকা হতে শেখায় ,
শক্তিহীন আয়না শুধু
যা আছে তাই দেখায় ।
himu ebong ekti russian pori pdf download
(20) Himu and Ekti Russian Pori- হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী
আশ্রয়হীন শৈশবের অশ্রুঝরা অভিমান,
অনিশ্চিত শুন্যতায় মানবতার ছন্দপতন,
ভ্রাত্বিত্ববোধের দীপশিখা কুয়াশায় খাঁচাবন্দি,
মুক্তিপথের দীর্ঘায়ন দুঃস্বপ্নের ভরাট নদী,
প্রাচুয্যের জটিলতায় মৃত্যুছায়ার বিজ্ঞাপন,
হৃদয়হীন সমাজতন্ত্রের নির্লজ্জ নিপীড়ন,
মূর্ছনার মঙ্গলদ্বীপে কাব্যসাহিত্যের অভিবাদন,
স্মৃতির পাতায় নতুন সূর্য আত্মস্থকরণের চিত্রায়ন, রঙহীন স্নিগ্ধ আলোয় সুরঝর্ণার অপরাহ্ন,
বেদনার নিষ্ঠুর মানচিত্রে নির্দিষ্টকরণের সায়াহ্ন, হৃদ্স্পন্দনে সঞ্চিত আবেগ অধিকারবোধে ক্ষতবিক্ষত, পাল্লাবাজির মহামানব অফুরন্ত সৌভাগ্যে শিহরিত ll06-02-2020
himu ebong ekti russian pori pdf
download free pdf books
ঘন হয়ে আসা নিগীর্ণ ঘর তর্জনী দিয়ে নেড়ে দেই-
ভেবে নেই-দেখা যায় বেগুনি ও লালে নিমজ্জিত নিয়ন আলো।
এই ঘরের সাথে আরো ঘর রয়েছে ও ঘরের ভিতরে ঘন পথ।
বেদীতে আসীন প্রাচীন বিগ্রহ।আকীর্ণ চোখ-কান-স্তন-রত্ন,
প্রাচীনত্ব-ভেবে নেই-হাতের ছাপে-মাটির ছাঁচে-প্রত্ন যক্ষ।
ভ্রম ভেঙে যায় যখন একের পর এক অতীত ঝড়ে পড়ে ইতিহাসে-
যখন জাদুঘরে নেমে আসে নৃত্যরত বেড়াল ও তার পোষ্য কৈবল্য।
এই প্রদর্শক নিয়ে যায় ঘরের পর ঘরে-ঘরের ভিতরে পথে-
দেখে যাই বিগ্রহের পর বিগ্রহ-ন্যুব্জ ও নবীন নির্মাল্য।
দেখে যাই তখনও-তখনও পড়ছে ভেঙে বিভ্রম জাদুঘরের-
জাদুকরের।শেষে ঘুণপোকা বিগ্রহের ‘পর নেমে এলে নামে আলো;
নড়ে ওঠে বঁধু তাই-জেগে ওঠে প্রাচীন—প্রাচীন সব বলিরেখা।
এই বিনোদিনী-বিপণীতে চোখ রগড়ে রগড়ে দেখেছি এসব-
নেমে এসে মাকড়শার মত বিগ্রহ থেকে বিনোদিনী-ন্যুব্জ থেকে নবীন।
আর বলিরেখা তাই মাকড়শার জাল-বিজ্ঞের মত-কৈবল্য যার।
এই জাদুঘর নামের পতিতালয়ে তাই আমি কাঁচ বাস্তবতা ভেঙে-
কাঁচ বাস্তবতা ভেঙে দেখে নেই ইতিহাস প্রাংশু পৃথিবীর।
দেখে নেই বঁধুর হাতের নোনতা খুলি-এত শাদা-এত কথামালা-
এত রেখা জড়িয়ে চারপাশে-খুলি হতে ঘুণপোকা-জড়িয়ে থেকে-
আমি বসে থেকে-জড়িয়ে ফিরে-চেয়ে বারে বারে-দেখি এ পাশে
মৃত্যু পান করে চলেছে শ্যাওলা ধরা বঁধু-নোনতা খুলি হতে।
কখন যেন ফুটিয়ে তোলে মৃত্যু-খুলির গায়ে জাদুঘর- আহ্ মৃত্যু;
এ অপাংক্তেয় ইতিহাস।নোনতা;নোংরা;নোঙরহারা-তবু ইতিহাস।
তবে যদি চলে যায় বেড়াল কৈবল্য নিয়ে?নিয়ে প্রাংশু পৃথিবী?
মিলিয়ে যাবে ভ্রম নাকী অবশেষে আসবে নেমে? অবশেষে আসবে?
নাকী তর্জনী নেড়ে জেগে ওঠে বিধ্বস্ত বিভ্রম বিদীর্ণ প্রান্তরে?
ভ্রম যদি কাঁচঘেরা বাস্তবতা ও মীলিত জগতের প্রত্ন হয়-
তবে মৃত্যুর এপাড়ের কৈবল্য কার? কার এ বিপণি?কার জন্য?
হন্য হয়ে এসব ভেবে যদি জাদুঘর নামক সাইনবোর্ড দেবে যায়-
দেবে যায় নিঃসঙ্গ শহরে-তবে আমি দেখে নেবো শেষবার-
কীভাবে হয়ে ওঠে অ্যান্টিক পরিত্যক্ত-নেমে যায় ধ্বস্ত মনে।
জমে যায় নিয়ন আলো-এই নিথর শীতল বিপণীতে-জমে যায়-
তখন হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে পূজারি-বেজে ওঠে খুলি হতে ঘন্টা,
মাল্যহীন বেদীতে বিগ্রহ জাগে শেষবার-শেষবার নিয়ন কাঁচে নিয়ন্তা।
-বিগ্রহ বা বিনোদিনী
-আবু সালেহ মোঃ সাফিন
tomader ei nogore pdf free download
#জীবনের_চাওয়া_আজি
ঝড়ের বাতাসে জানালার পাশে
নারিকেল পাতা দুলছে
আজকে যেন রবির ছুটি
আকাশও তাই বলছে ।
কাননে ফুটেছে রজনীগন্ধা
হৃদয় ভরেছে গন্ধে
আকাশে উঠেছে অসংখ্য তারকা
তোমারই কথা বলছে ।
tomader ei nogore pdf
হঠাৎ যেন তোমারই আগমন
নৃত্য নুপুর ছন্দে…
দোলা দিয়ে যায় হৃদয় আমার
সুরের অনুরাগে-
নিরন্তর ছোঁয়া পেয়ে
আমার প্রিয় মঞ্চটাকে
সাজিয়ে ছিলাম ফুলে ফুলে ।
তন্দ্রালুতায় আবিষ্ট হয়ে ভাবি
জেগেইতো আছি…
সমস্ত ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে
আড়াল পড়ে যায়
শুধু তোমারই অবহেলায় ।।
আহসান
রাত:- ১২.১৫
dorjar opashe pdf free download
দরজার ওপাশে pdf
ফিরে পাওয়া জীবন
*******************
মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন মাষ্টার
তারিখঃ ০৫/০২/২০২০
হারিয়ে গেলাম অথৈ সাগরে
বাঁচিয়ে ছিলে প্রাণ,
কেমন করে অকৃতজ্ঞ হব
অসীম সেই দান।
তার কৃপা ভুলে যাওয়া হবে
বড় যে বেমানান,
দানে যার প্রতিদান দেয় না
সে বড় বেঈমান।
চলার পথে পতিত বিপথে
এলে মহাপ্রয়াণ,
যাকেই স্মরি পাই খুঁজে তরী
সে মহামহিয়ান।
ছিলাম সুখে পড়ে গিয়ে দুঃখে
স্মরণে গুণগান,
ছেড়ে দিয়ে বাঁচার সব আশা
হই নাফরমান।
তোমায় সঁপে দিলাম হৃদয়
হলেই আগুয়ান,
শুকরিয়া জানাই শতকোটি
কৃতজ্ঞ অফুরান।।
◾️ অওসাম |
অর্ধশিক্ষিত বস্ হলে যা হয় আর কী !জনার্দন বেশ হাসি খুশি লোক। পান খেয়ে প্রশস্ত হেসে অফিসময় ঘুরে বেড়ান আর সকলের কাজের প্রশংসা করেন।বিশেষ করে মহিলা কর্মীদের পিঠ চাপড়ে তিনি বেশ জোরেই বলে উঠেন- ‘অশাম, অশাম’।
প্রাইভেট কোম্পানির চাকরি করার এই এক ঝামেলা। বসেরা কারণে- অকারণে সারা অফিস ঘুরেন। পুরুষ কর্মী বলতে অবশ্য মাত্র দুজন- দলিল সর্দার, ফাই ফরমাশ খাটে; বলা ভাল জুতো পরিষ্কার থেকে চন্ডীপাঠ। আরেকজন ড্রাইভার, বাকি কর্মী সব মহিলা। কিন্তু ইনি অন্য সবার চেয়ে আলাদা। কারণে অকারণে , বুঝে না বুঝে অশাম, অশাম বলে চিল্লিয়ে পিঠে চাপড় দেয়া তাঁর মুদ্রাদোষ হয়ে দাঁড়িয়েছে । ভুল করলেও অশাম, ভাল করলেও অশাম।
পিএ শেফালি প্রতিদিনই ঠিক করে দেন। বলেন, ‘ স্যার ওটা অওসাম্ হবে, অশাম নয়।’ জনার্দন পিঠ চাপড় মারার মওকা ছাড়েনা। প্রায় চিল্লিয়ে বলে ওঠেন- অশাম্ , অশাম্ ।
জনার্দনের এই বিশ্রী উচ্চারণে সবাই অতিষ্ঠ। এ্যাকাউন্ট্যান্ট সাবিনা কাঁদ কাঁদ হয়ে বলেন, শব্দটা না হয় সহ্য করা গেল, কিন্তু চিল্লানোসোরাসের মত চিল্লালে পানের পিক বেরিয়ে আসে। আমার বাসন্তী রঙের শাড়িটির বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। শাহানা ও একমত। চাকরিটা না ছাড়লে নয়।
তাঁদের মিলিত ইচ্ছাটা বোধ হয় উপরওয়ালা শুনলেন।
একদিন সকালে জনার্দন বেশ খোশ মেজাজে পান চিবিয়ে রেসলিং দেখছিলেন। আর জন সিনার পারফর্ম্যান্স দেখে অশাম অশাম বলে চিল্লাচ্ছিলেন। এমন সময় ঢুকল ড্রাইভার। মুখ কাঁচুমাচু করে বলল, ছার্ ভাবী আপনার বন্ধু কবিরের সাথে পালিয়েছে, সঙ্গে অনেক টাকা-কড়ি নিয়ে গেছে। এ চিঠিটা আপনাকে দিতে বলেছে।
জনার্দন টিভির দিক থেকে মুখ না সরিয়েই বললেন, অশাম অশাম।
কিন্তু সম্বিৎ ফিরে পেতেই চিঠিটি খুলে সেই যে চুপ হয়ে গেলেন, বিগত পাঁচ বছর ধরে তাঁকে অশাম বলতে শোনা যায়নি।
বলা বাহুল্য, সাবিনা-শাহানাদের চাকরি ও আর ছাড়তে হয়নি।
©️ইয়োহান 🅱️ নিউটন ▪️
himu ebong harvard phd boltu bhai pdf download
….সুভাষিণী
ওয়ালিদ সমীর
ভোরের শিশির, মধ্য- দুপুর…
বেলা শেষে আনমনা হওয়ার গল্প
প্রেমিকের হাত ছুঁয়ে নীল জোছনায় অবগাহন
আলমারিতে সাজিয়ে রাখা প্রিয় বইয়ের সারি
এ সবই সুভাষিণীর নিত্য সুখের গল্প…
সুভাষিণী,
আমি তোমার দুঃখ জানি…
চেনা মানুষের ভীর ঠেলে…
ছুটে আসা প্রিয় মানুষটির কাছেই
তোমার গচ্ছিত দুঃখ….
তোমার ঝর্ণা ধারা কথার বিপরীতে
অধীরতার দৃশ্য…
পৃথিবীর সব সুর, বেসুরে মেলায়
“বাকশক্তি হীন”… প্রেমিকের নিরবতায়…
” ভালোবাসি “….কথাটি শ্রাব্যতার আড়ালেই থেকে যায় “বাক শক্তি হীন “.. প্রেমিকের মুখে…
সুভাষিণী,
আমি সত্যি তোমার দুঃখ বুঝি…
হ্যামিলিয়নের সুরেও তুমি বিমোহিত নও
তুমি প্রতিক্ষার প্রহরের সাথে করো সন্ধি
বাকশক্তি হীন — প্রেমিকের ওষ্ঠে
আন্দোলনের ঝর উঠুক…
“ভালোবাসি, ভালোবাসি “….
#সমীর
Himu pdf
Thanks you for everythingyou have done and upload himu somogro pdf