bike কম তেলে বেশি চলে এমন ১০টি 125 and 150 cc bike

কম তেলে বেশি চলে এমন ১০টি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল ২০২৩ [তালিকা + উপায়সহ]

হ্যালো বাইক লাভার ভাই ও বোনেরা, কেমন আছেন? আজকে আপনাদের জন্য কম তেলে বেশি চলে কোন মোটর সাইকেল সেগুলোর তালিকা করেছি। এরই সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে বাইক চালালে মাইলেজ বেশি পাওয়া যায়।

১২৫ সিসি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল:

  • ১. Tvs Rider 125
  • ২. Suzuki gsx 125
  • ৩. Honda CB Shine 125
  • ৪. Bajaj Discover 125
  • ৫. Yahama Saluto 125
  • ৬. hero glamour 125
  • ৭. ktm rc 125

১৫০ সিসি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল ২০২৩:

  • Suzuki Gixer 150 fi abs
  • Yahama Fz v3
  • Yahama Fz v2

মাইলেজ বেশি পাওয়ার উপায়

Subject :Mileage Performance
Theme:- Performance not only for Raider, but also for other bikes.

আমি যেই বাইক ই ব্যবহার করিনা কেনো তার mileage performance নির্ভর করবে আমি কিভাবে বাইকটাকে চালাচ্ছি বা নিয়ন্ত্রণ করছি।

আমি যদি ভালো mileage পাই তাহলে আপনি কেনো পাচ্ছেননা?? একই জায়গা থেকে আপনার আমার বাইক manufacturing হয়ে আসছে। তাহলে আপনারটাতে সমস্যা কোথায়?

চালক হিসেবে সমস্যা আপনার মধ্যে, অর্থাৎ আপনার চালানোর মধ্যে।

কেনো mileage কম পাচ্ছেন???

১ # আমি অনেকের সাথেই কথা বলে যেটা জানতে পারলাম বেশিরভাগ বাইকাররাই প্রচুর পরিমানে clutch চাপেন।

২ # gear অনুযায়ী acceleration ঠিক মতো না দিয়ে গতি বাড়ানো।

৩ # ২০-৫০ মিটার দূরত্বে অযথা গতি বাড়িয়ে দিয়ে হুটহাট ব্রেক মারা।

৪ # ঠিক একইভাবে এক গিয়ার্ থেকে অন্য গিয়ার্ এ শিফটিং এর জন্য bike এর engine কে সময় না দেয়া।

৫ # ঠিক একইভাবে খুব দ্রুত গিয়ার্ নামিয়ে আনা।

৬ # বাইকের চেইন ৩/৪ দিন অন্তর lube করা, যেনো সেটা সর্বদা ভেজা অবস্থায় থাকে।

৭ # পন্ডিতদের কথায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে engine oil পরিবর্তন না করা, এবং সামান্য কিছু পয়সা বাঁচানোর জন্য নকল engine oil ব্যবহার করা।

৮ # নির্ধারিত দূরত্ব চলার পরে বাইকটিকে সার্ভিসিং না করানো।

৯ # ভালো স্টেশন থেকে fuel কেনা, এবং খুচরো ১০০/২০০ টাকার fuel না কেনা। Fuel যেনো সবসময় resurv fuel এর উপরে থাকে, কমপক্ষে ৩/৪ লিটার তেল যেনো সবসময় থাকে।

মাইলেজ বেশি পেতে যা করবেন (সমাধান)

২ – ৯ পর্যন্ত নিয়মগুলো মেনে চলুন, তাহলেই হবে।

এবার আসি ১ নম্বর পয়েন্ট এ।

আমাদের যেহেতু প্রচুর জ্যাম এ থাকতে হয়, সেহেতু clutch এ চাপ একটু বেশিই পরে। Bike এর mechanism এটা চিন্তা করেই বানানো হয়েছে। তাহলে সমস্যাটা কোথায়?

সমস্যাটা হচ্ছে জ্যাম যখন বেশি তখন তো আপনাকে acceleration দেয়ার দরকার নেই। Gear এ থাকলে শুধু clutch একটু হালকা ছেড়ে দিলেইতো সে নিজেই চলতে শুরু করে। এরকম অবস্থায় আপনি যখনি acceleration দিবেন clutch ধরবেন তখন engine বেশি fuel burn করবে।

আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে break ধরার সময় প্রত্যেকবার clutch ধরা। এবং বেশিরভাগ সবাই এই কাজটা করেন এবং এতে করেই সবচেয়ে বেশি fuel burn হয়।

Note – চেষ্টা করেন clutch, না ধরে break করার, এবং বাইকের গতি যখন কমে আসবে বা সামনে যখন কোনো বাধা বা অন্য যানবাহন কাছাকাছি চলে আসবে তখন clutch চেপে ধীরস্থির ভাবে gear নামিয়ে আনুন। তাহলেই দেখবেন fuel burning কমে গিয়ে mileage বেড়ে যাবে, এবং সেটা যেকোনো bike ই হোক না কেনো।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *