Sadat Hossain Pdf Download- আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই
আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই সাদাত হোসেন pdf book Download
বইয়ের নাম: আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই
লেখক: সাদাত হোসাইন
প্রকাশনী: ভাষাচিত্র
ক্যাটাগরি: সমকালীন উপন্যাস
প্রকাশ কাল: ২০১৪ সাল
লেখক: সাদাত হোসাইন
প্রকাশনী: ভাষাচিত্র
ক্যাটাগরি: সমকালীন উপন্যাস
প্রকাশ কাল: ২০১৪ সাল
সাদাত হোসেন pdf book রিভিউ:
সময় স্বৈরশাসক এরশাদের আমল, স্থান বৃহত্তর ফরিদপুরের কয়েকটি মফস্বল শহর আর গ্রাম। কেন্দ্রিয় চরিত্র আজহার উদ্দিন দূর থেকে রাজনীতির কলকাঠি নাড়তে থাকা এক সুযোগ সন্ধানী ব্যবসায়ী। আগাগোড়া এক নেগেটিভ চরিত্র।
গল্পের শুরু আজহার উদ্দীনের মেয়ে লাবণীর বিয়ে নিজে বিয়ে ভেঙ্গে দেয়ার মধ্য দিয়ে। অন্যান্য চরিত্র লাবণীর লজিং মাস্টার বাদল, লাবণীর অসুস্থ মা নাসিমা, আজহার উদ্দিনের দ্বিতীয় স্ত্রী লাবণীর বয়সী জোহরা।
thriller আর onunad এর জোয়ারের সময়ে গতানুগতিক জীবনের ঠান্ডা মেজাজের গল্প। লেখকের লেখা ভালো, বেশ ভালো। চরিত্রগুলোর ভিতর কোথায় যেন হুমায়ুন আহমেদের প্রভাব। বিশেষ করে দৃঢ়চেতা লাবণী আর বিশেষত্বহীন বাদলের কেমিস্ট্রি।
এটা আমার পড়া লেখকের প্রথম বই। অন্য বইগুলোও পড়ার আশা রাখি।
বইটা অনেক পুরাতন একটা বই। অনেকে হয়ত সাদাত হোসেনের এ বইটির নাম জানেন না।
আশা করি বইটি পড়ে আপনাদের ভাল লাগবে।
২০১৪ সালের দিকে বইটি প্রকাশ হয়।
© পাপ্পু ভাই
কবিতা:
তুই নামক ক্ষতচিহ্ন
কলমে:তূর্বা খান
মন খারাপের গোধূলিবেলায়
খুব করে তোর কথা মনে হতো,
ইচ্ছে হতো তোর আলিঙ্গনে
নিজেকে জড়াই আষ্টে পিষ্টে।
ইচ্ছে হতো, কোন এক বিশেষ দিনে
সূর্যের আলোয় অবগাহন করি,
তোর কথা ভাবতে ভাবতেই
অজস্র রাত্রি ভোরের আলো দেখতো।
আমার মন্দে-ভালো সবেতেই
ভীষণরকম তোকে মেশাতে ইচ্ছে হতো,
খুব করে তোকে ঘিরে থাকতে
ইচ্ছে হতো সারাক্ষন।
প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে উথাল-পাতাল মন
খুব করে চাইতো তোর সঙ্গ,
থৈ থৈ জোছনাকে ছুঁয়ে দেখবার
ভীষণ রকম ইচ্ছে হতো তোর সাথে।
ইচ্ছে হতো, কোন এক মেঘলা দুপুরে
মেঘের উরা-উরি দেখি তোর সাথে,
কারনে-অকারনে তোর হাত রেখে থাকতে
ইচ্ছে হতো ভীষণরকম।
আমার স্বপ্ন দেখার দিনগুলোতে –
কী ভীষণ আবেগে কাছে চাইতাম তোকে
খুব করে চাইতাম।
তোর সময়ের ডিঙি মাঝে মাঝে ভীরতো
আমার ইচ্ছের তীরে,
মেখে দিয়ে যেতিস ক্ষণিক সুবাস;
আমিও হামলে পরে
স্বপ্ন, আবেগ, মায়ায় ভরাতাম।
তীব্রতায় মুগ্ধ হতিস-
হয়তো এভাবেই কাঙ্গালের মতো
দেখতে চাইতিস আমাকে।
হয়তো এখন, তোর ব্যস্ততার পাহাড়
হয়তো, পাশ ফিরে চাইবার সময় মেলে না,
সময় মিলে না অহেতুক ছন্নছাড়ায়,
কিংবা অন্য কোথাও কাঙ্গাল দেখতে ব্যস্ত
তাই হয়তো, এ তীরে ডিঙি ভীরে না আর
সুভাস মাখাস অন্য কোন
স্বপ্ন,আবেগ আর মায়ায়।
অশ্রু কণাগুলো বড্ড বেহায়া
এখন তা দেখার ভার দিয়েছি
অমানিশার ঘন কালো রাত্রিকে
তুই তুই করা ইচ্ছেগুলোকে
সমুলে উগরে ফেলেছি শেখর সমেত
ওখানে এখন শুধুই ক্ষতচিহ্ন।।
কবিতা:
তুই নামক ক্ষতচিহ্ন
কলমে:তূর্বা খান
মন খারাপের গোধূলিবেলায়
খুব করে তোর কথা মনে হতো,
ইচ্ছে হতো তোর আলিঙ্গনে
নিজেকে জড়াই আষ্টে পিষ্টে।
ইচ্ছে হতো, কোন এক বিশেষ দিনে
সূর্যের আলোয় অবগাহন করি,
তোর কথা ভাবতে ভাবতেই
অজস্র রাত্রি ভোরের আলো দেখতো।
আমার মন্দে-ভালো সবেতেই
ভীষণরকম তোকে মেশাতে ইচ্ছে হতো,
খুব করে তোকে ঘিরে থাকতে
ইচ্ছে হতো সারাক্ষন।
প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে উথাল-পাতাল মন
খুব করে চাইতো তোর সঙ্গ,
থৈ থৈ জোছনাকে ছুঁয়ে দেখবার
ভীষণ রকম ইচ্ছে হতো তোর সাথে।
ইচ্ছে হতো, কোন এক মেঘলা দুপুরে
মেঘের উরা-উরি দেখি তোর সাথে,
কারনে-অকারনে তোর হাত রেখে থাকতে
ইচ্ছে হতো ভীষণরকম।
আমার স্বপ্ন দেখার দিনগুলোতে –
কী ভীষণ আবেগে কাছে চাইতাম তোকে
খুব করে চাইতাম।
তোর সময়ের ডিঙি মাঝে মাঝে ভীরতো
আমার ইচ্ছের তীরে,
মেখে দিয়ে যেতিস ক্ষণিক সুবাস;
আমিও হামলে পরে
স্বপ্ন, আবেগ, মায়ায় ভরাতাম।
তীব্রতায় মুগ্ধ হতিস-
হয়তো এভাবেই কাঙ্গালের মতো
দেখতে চাইতিস আমাকে।
হয়তো এখন, তোর ব্যস্ততার পাহাড়
হয়তো, পাশ ফিরে চাইবার সময় মেলে না,
সময় মিলে না অহেতুক ছন্নছাড়ায়,
কিংবা অন্য কোথাও কাঙ্গাল দেখতে ব্যস্ত
তাই হয়তো, এ তীরে ডিঙি ভীরে না আর
সুভাস মাখাস অন্য কোন
স্বপ্ন,আবেগ আর মায়ায়।
অশ্রু কণাগুলো বড্ড বেহায়া
এখন তা দেখার ভার দিয়েছি
অমানিশার ঘন কালো রাত্রিকে
তুই তুই করা ইচ্ছেগুলোকে
সমুলে উগরে ফেলেছি শেখর সমেত
ওখানে এখন শুধুই ক্ষতচিহ্ন।।
আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই sadat hossen pdf Download link: Click_here
(amarboi.কম হতে pdf সংগ্রহ করা হয়েছে)
(amarboi.কম হতে pdf সংগ্রহ করা হয়েছে)
Next-Comming soon: