Screenshot 09 15 2023 14.34.54
|

আরজ আলী সমীপে pdf Download by Arif Azad

Aroj ali somipe by arif azad Pdf Download

বই: আরজ আলী সমীপে
লেখক: আরিফ আজাদ
প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন
ক্যাটাগরি: ইসলামি আদর্শ  ও মতবাদ
১ম প্রকাশ: ২০১৮

আরজ আলী সমীপে pdf book রিভিউঃ

২০১৮ সালের দিকে প্রকাশ পাওয়া বইটি বহুল আলোচিত একটি বই ছিল। বইটিতে কোরআন এর আলোকে যৌক্তিক ব্যাখ্যা দ্বারা আল্লাহর অস্তীত্ব উপর্যুক্তভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। নাস্তিকতা মানুষিকতার বিরুদ্ধে, তাদের যুক্তির বিরুদ্ধে এ বইটি ছিল এক উপর্যুক্ত জবাব। বইটি দ্বারা অনেক সন্ধিহান ব্যক্তি তাদের মনের সন্দেহ দূর করতে পেরেছেন বলে আমি মনে করি। নাস্তিকতা আর মিথ্যাচারের জবাব কিভাবে দিতে তা জানতে হলেও বইটি একবার পড়ুন।

 

download aroj ali somipe: 
link1   | link2

আরজ আলী সমীপে pdf Download by Arif Azad
+
 #Books_Review
বইঃ দ্য দা ভিঞ্চি কোড
লেখকঃ ড্যান ব্রাউন
অনুবাদঃ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৪৩০
ক্যাটাগরিঃ থ্রিলার, রহস্য।
প্রকাশকঃ বাতিঘর প্রকাশনী ( বিশ্বজুড়ে ১১০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হওয়া বই)
দুহাজার বছরের পুরানো একটি সত্যকে নির্মূল করার জন্যে প্যারিসে একই দিনে হত্যা করা হয় চারজন প্রখ্যাত ব্যাক্তিকে। কি সেউ সত্য যে সত্য উন্মোচিত হলে একটি প্রতিষ্ঠিত ধর্মমতের ভিত্তি কেঁপে যাবে, হাজার বছরের ইতিহাস লিখতে হবে একেবারে নতুন ক’রে- আর কেনই বা হাজার বছর ধরে একটি সিক্রেট সোসাইটি সেই সত্যকে সঙ্গোপন লালস ক’রে আসছে যে সোসাইটির সদস্য ছিলেন আইজাক নিউটন, ভিক্টর হুগো, বত্তিচেল্লি আর লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মতো জগদ্বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গ। উগ্র ক্যাথলিক সংগঠন ওপাস দাই সেই সত্যকে পুরোপুরি নির্মূল করার আগে অভিনব ভাবে গুপ্তসংঘ সত্যটা হস্তান্তর করে দেয় বাইরের একজনের কাছে আর সেই সত্যটা কী আর পৃথিবীবাশী কি সেই সত্যটা জানতে পেরেছিলো তারই উত্তর নিহিত আছে দ্য দা ভিঞ্চি কোড – এ।
বইয়ের কাভারে এমন লোভনীয় লাইনগুলো দেখেই বইটা পড়ার উৎসাহ যোগাবে।
ড্যান ব্রাউন মানেই বিরাট রহস্যময় থৃলিং অভিজ্ঞতা। ব্রাউনের এই বই পড়ে শুরুর দিকে সব স্বাভাবিক মনে হলেও হঠাৎ করেই প্যাচ লাগিয়ে দেয় আবার সেই প্যাচ মুহুর্তের মধ্যেও খুলে ফেলার মহান ক্ষমতা রাখেন ব্রাউন। সত্যিই তার লেখা আর রহস্য ধরে রাখার কৌশল দেখে আমি মুগ্ধ। পুরো বইয়ে রহস্য ধরে রেখে শেষে গিয়ে সেটার জট খোলে। এক কথায় অসাধারণ। যদি আপনি কোড ব্রেকিং,থ্রিলার আর নানা রকম হেয়ালিপানায় ভরপুর কোনো বই পড়তে চান তাহলে এক কথায় ‘দ্য দা ভিঞ্চি কোড’ সবার আগে থাকবে।
ঘটনার সূত্রপাত প্যারিসের ল্যুভর  মিউজিয়ামে। সময় রাত ১০:৪৬ মিনিট। দু’হাজার বছরের পুরনো সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার জন্যে একই দিনে চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়। ইতিহাসের এমন এক সত্য যা জানাজানি হয়ে গেলে হাজার বছরের ইতিহাস লিখতে হবে নতুন করে, প্রতিষ্ঠিত ধর্মমতের ভিত্তি কেপে যাবে। জাদুঘরের কিউরেটর জ্যাক সনিয়ে এক রাতে জাদুঘরের মধ্যেই গুলিবিদ্ধ হন সাইলাস নামের একজন Catholic সন্ন্যাসীর হাতে, যে কিনা teacher নামের এক গুপ্ত পরিচয়ের লোকের জন্য কাজ করে। জ্যাক সনিয়ের কাছ থেকে কি স্টোন এর অবস্থান জানতে চেয়েই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। আর এই কি স্টোনই হল holy grail খুঁজে পাওয়ার জন্য ১টি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র ও আসল ছক।
এই হলি গ্রেইল ই ধারণ করে আছে দুহাজার বছরের পুরনো সেই সত্যকে। আর হলি গ্রেইলকে ধারণ করে আছে একটি গুপ্ত সংঘ। সত্যটি লালন করে আসছে যে গুপ্ত সংঘ-সেই গুপ্ত সংঘের সদস্য ছিলেন স্বয়ং আইজ্যাক নিউটন, বত্তিচেল্লি, লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আর ভিক্টর হুগোর মতো বরেণ্য ব্যক্তি।
অন্যদিকে উগ্র ক্যাথলিক সংগঠন ‘ওপাস দাই’ সেই সত্যকে চিরতরে নির্মূল করার আগেই ঘটে যায় এমন সব ঘটনা যার ঘটনাচক্রে একটি মারাত্মক মিশনে জড়িয়ে পড়েন হারভার্ডের সিম্বোলজিস্টের এক প্রফেসর রবার্ট ল্যাংডন। জ্যাক সনিয়ে মারা যাওয়ার আগে কোনো এক ইঙ্গিতে প্রকাশে তিনি তার নিজের শরীরকে ভিটরুভিয়ান ম্যানের মত আকৃতি করে রাখেন এবং কিছু গুপ্ত সংকেত এঁকে যান। পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে এবং রবার্ট ল্যাংডনকে ডেকে পাঠায় সংকেতের রহস্য উদ্ঘাটনের উদ্দেশ্যে। ঘটনাক্রমে রবার্ট ল্যাংডনের কাছে পুলিশের ক্যাপ্টেন বেজু ফশে সাহায্য চান। এদিকে পুলিশের ক্রিপ্টোগ্রাফার সোফি নেভ্যু ল্যাংডনকে জানান যে  জ্যাক সনিয়ে তার দাদু হন। কিন্তু বহুদিন এক রহস্যময় কারণেই তাদের যোগাযোগ ব্যাহত থাকে। সোফি ল্যাংডনকে জানান যে সনিয়ে যে গুপ্ত সংকেত লিখে গিয়েছিলেন তার একটি লাইনে লেখা ছিল
”ওহ ড্রাকোনিয়ান ডেভিল, O lame saint. PS, রবার্ট ল্যাংডনকে খুজে বের কর’।”
কেনই বা jack সনিয়ে robeet langdon কে খুঁজে বের করতে বলেছেন? robert langdon এর মাধ্যমেই কি jack সনিয়ে সত্যটাকে বাইরে নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন?
এ বইটি পাঠকের mind জগত নাড়িয়ে, হৃদস্পন্দন কাঁপিয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে বইটি। প্রতিটি পাতায় পাতায় রয়েছে এক অন্যরকম উত্তেজনা এর পর কি হবে?এরপর কি হবে? এভাবে পড়তে পড়তে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা তৈরি হবে।
কেনই বা জ্যাক সোনিয়ে  এমন একটি স্টোন লুকিয়ে রেখেছিলেন? কিভাবেই বা সেই সংকেতের জট খুলতে খুলতে  সেখানে তারা খুঁজে পায় একটি অদ্ভুত বাক্স। যদিও বা পাওয়া যায় অদ্ভুত ক্রিপটেক্স। কিন্তু তাদের হতাশ করে দেয় সেই ক্রিপ্টেক্স। ক্রিপটেক্সটার ভেতরে ছোট আরও ১টা criptex, আরও একটা ধাঁধাঁ। তারা কি জানতো যে এই ধাঁধাঁর সমাধানের জন্য তাদেরকে শেষপর্যন্ত ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবিতে স্যার আইজাক নিউটনের সমাধিতে যেতে হবে?
এমন অদ্ভুত অদ্ভুত সব ধাঁধাঁ আপনাকে জড়িয়ে ফেলবে থ্রিলারের আসল রহস্যে। আর এভাবেই আপনি কিভাবে যেন থ্রিলের গাড়িতে চড়ে সাংকেতিক ধাঁধার জালের ঘূর্ণিপাকে আটকে যাবেন। আদৌ কি শেষ অব্দি এর সমাধান হবে?
একের পর এক গুগলির সমাধান করে সোফি নেভ্যু আর রবার্ট ল্যাংডন কি পৌঁছাতে পারবে দুহাজার বছরের পুরনো সেই হলি গ্রেইলের সামনে? আর যদি যেতেও পারে তাহলে সত্যিই কি পৃথিবীবাসী জানতে পেরেছিলো আসল সত্যটি? নাকি তা রয়েই যাবে সত্য মিথ্যার আড়ালে। দুহাজার বছর ধরে যেভাবে পরে আছে সেভাবেই কি লক্ষ লক্ষ বছর ধরে পরে থাকবে? বইটির পড়তে পড়তে শ্বাসরুদ্ধকর আকর্ষণ ধরে রেখেই শেষটাতে উত্তর মিললেও মিলতে পারে আবার হয়তো সত্যটা হারিয়েও যেতে পারে কালের অতল গহ্বরে। যে সত্য পাল্টে দিতে পারে সম্পূর্ণ ইতিহাসকে এমন সত্য কি পৃথিবীবাসী মেনে নিবে?নাকি সত্য সত্যের আড়ালেই থেকে যাবে?
জানতে হলে শেষ অব্দি পড়ে দেখতে হবে বইটি।
দ্য দা ভিঞ্চি কোড হচ্ছে রবার্ট ল্যাংডনের সিরিজেরি দ্বিতিয় বই। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৩ সালে। এই বইটির উপর ভিত্তি করে সিনেমাও তৈরী হয়, ২০০৬ সালে রিলিজ হয়। তাঁর লেখা”দ্য দা ভিঞ্চি কোড ” এখন পর্যন্ত ৪৫ টিরও অধিক ভাষায় অনুদিত হয়েছে এবং ১১০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে আমার মনে হয় সিনেমা দেখার আগে বইটা পড়ে নেয়া ভাল। সিনেমা এই বইয়ের ছায়া মাত্র।
সম্পূর্ণ থ্রিলার আর টুইস্টে ভরপুর এক উপন্যাস।একবার পড়া শুরু করলে নাওয়া-খাওয়া ভুলে কেবল এর মধ্যেই ডুবে থাকবেন। থ্রিলার উপন্যাসের গভীর স্বাদ এর মাধ্যমেই উপলব্ধি করতে পারবেন।আগে যদি thriller না পড়ে থাকেন তবে ১ম ১ম এটি পড়ে বুঝতে সমস্যা হবে।

aroj ali somipe pdf book

বইটির নামকরণ সম্পর্কে যদি বলি তাহলে সেটাও খুব অসাধারণ ব্যাপার। কারন এই বইটি মূল ভিত্তিই কোডিং ব্রেকিং দিয়ে ভরা যার ডিজাইনগুলো করেছিলো খুদ লিয়্যেনা দ্য ভিঞ্চি এবং ভিঞ্চির বিখ্যাত চিত্র মোনালিসাও এর মধ্যে রহস্যময় একটা চিত্র হিসাবে দেখা দিয়েছে। সব মিলিয়ে নামকরণও অসাধারণ।
বিখ্যাত কিছু ম্যাগাজিন এর দেওয়া স্টেটমেন্ট,
ওয়াও দারুণ একটি ব্লকবাস্টার অসম্ভব বুদ্ধিদিপ্ত থৃলার।
– দ্য নিউইয়র্ক টাইমস।
পালস বাড়িয়ে মাথা ঘুরিয়ে দেবার মত একটি অ্যডভেঞ্চার। ব্রাউন স্মাট থৃলারের নতুন মাস্টার।
– পিপলস ম্যাগাজিন
দ্য দা ভিঞ্চি কোড এখন পর্যন্ত ১১০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। অনন্য সাধারণ ঘটনা।
– বুক ওয়াল্ড
এর ভাষায় ‘থ্রিলার উপন্যাস এর চেয়ে ভালো হতেই পারে না’।
– Denver Post
রহস্যের আসল মজা নিতে অবশ্যই বইটি পড়বেন।
হ্যাপি রিডিং………..!

দ্য ভিঞ্চি কোড download link : –  Link :-1 | Link :-2| Link :-4| Link :-5

download aroj ali somipe: 

link1   | link2

Similar Posts

2 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *