Others PDF Books

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর শিক্ষাজীবন, রচনা, গল্প, উক্তি, রোমান্টিক উপন্যাস সমগ্র ও সকল তথ্য

Sunil Gangopadhyay Biography in Bengali: বাঙালি সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের শিক্ষাজীবন, কালজয়ী রচনা, প্রবন্ধ রচনা, গল্প,  বিখ্যাত রোমান্টিক উপন্যাস সমগ্র ও উক্তি গুলো এখানে দেওয়া হল।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় শিক্ষাজীবন

গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবা কবিতার প্রতি তাঁর অনুরাগকে প্রজ্বলিত করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার গঠনমূলক বছরগুলিতে সুনীলের বাবা একজন অনুঘটক হিসাবে কাজ করেছিলেন, তাকে সাহিত্যের ক্ষেত্রগুলি অন্বেষণ করতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। সুনীলের পিতা তাকে টেনিসনের একটা কাব্যগ্রন্থ দিয়ে বলেছিলেন, প্রতিদিন এখান থেকে দুটি করে কবিতা অনুবাদ করবে। এটা করা হয়েছিল এ জন্য যে তিনি যেন দুপুরে বাইরে যেতে না পারেন। তিনি তা-ই করতেন। এই পারিবারিক প্রভাব ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ যা তার সাহিত্যিক গতিপথকে আকার দিয়েছে। বন্ধুরা যখন সিনেমা দেখত, সুনীল তখন পিতৃ-আজ্ঞা শিরোধার্য করে দুপুরে কবিতা অনুবাদ করতেন। অনুবাদ একঘেয়ে হয়ে উঠলে তিনি নিজেই লিখতে শুরু করেন।

তার প্রাথমিক শিক্ষাবর্ষে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় শহরের স্কুলে তার পড়াশোনা চালিয়ে যান, যেখানে তিনি তার ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা দেন। তবে তার শিক্ষা শুধুমাত্র শ্রেণীকক্ষে সীমাবদ্ধ ছিল না। ছুটির মাসগুলিতে তার বাবা তার সময়কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার গুরুত্ব স্বীকার করেছিলেন। তার ছেলে যাতে সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে এবং শিখতে থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি একটি অনন্য পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। সুনীলকে কবিতা অনুবাদ করে ইংরেজি চর্চা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষ করে টেনিসনের রচনায় মনোযোগ দিয়ে। অনুবাদের কাজটি শুধুমাত্র আক্ষরিক অনুবাদের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ ছিল না; সুনীলের জন্য কবিতার মূলভাব ঠিক রেখে সারমর্মের সাথে গভীরভাবে সাহিত্যিক জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।

তাঁর প্রাথমিক সাহিত্যিক প্রভাবের প্রতিফলন করে গঙ্গোপাধ্যায় পরে লিখেছিলেন,

“এটা আমার সৌভাগ্য যে আমার প্রথম বছর থেকে আমি কোনো সাহিত্যিক দলের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম না।”

প্রতিষ্ঠিত লেখক ও সম্পাদকদের সাথে পরিচিতির অভাব সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে বাধা দেয়নি। সরাসরি সংযোগের অনুপস্থিতিতেও তিনি নিজের পথ খুঁজে পেয়েছেন। তিনি চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগের প্রথাগত পদ্ধতির উপর নির্ভর করতেন, সাহিত্য জগতে নিজেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যম হিসেবে তার প্রাথমিক রচনাগুলি ডাকযোগে পাঠাতেন।

গঙ্গোপাধ্যায় জীবনানন্দ দাশের জন্মতিথিতে
গঙ্গোপাধ্যায় জীবনানন্দ দাশের জন্মতিথিতে

এভাবেই পিতার নির্দেশে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা , অনুবাদ থেকে স্বাধীন কাব্যিক অভিব্যক্তির তাঁর যাত্রা এবং সাহিত্য জগতে তাঁর অনন্য পথ ও উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে একজন বিশিষ্ট কবি এবং ঔপন্যাসিক হিসাবে তার পরবর্তী কৃতিত্বের ভিত্তি স্থাপন করেছিল।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রবন্ধ রচনা

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর ঐতিহাসিক কালজয়ী রচনা:

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের রোমান্টিক উপন্যাসঃ
  • অচেনা মানুষ
  • নদীর ওপারে
  • দুজন মুখোমুখি
  • প্রথম নারী
  • পুরম্নষ
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র:

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প

  • শাজাহান ও তার নিজস্ব বাহিনী
  • আলোকলতার মূল

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বিখ্যাত কবিতা

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রেমের কবিতাঃ

premer kobita Copy Copy
premer kobita

আরো দেখুন-

  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় pdf free download
  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় গল্প সমগ্র pdf

প্রশ্ন উত্তর পর্ব

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হচ্ছে “নীললোহিত”, “সনাতন পাঠক”, “নীল উপাধ্যায়” ইত্যাদি।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস কি?

১৯৬৪ সালে তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘আত্মপ্রকাশ’ প্রকাশিত হয় ‘দেশ’ পত্রিকায়।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম  ও মৃত্যু কত সালে?

বাংলাভাষী ভারতীয় সাহিত্যিক, কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটোগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২৩ অক্টোবর ২০১২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় উক্তি

  1. ১# মেয়েরা এখনও অসভ্য বর্বর পুরুষদেরই পছন্দ করে। কোনও ছেলের এক্সসারসাইজ করা মাসল ফোলানো চেহারা দেখলেই মেয়েরা বলে, কী সুন্দর চেহারা!
    ~ সরল সত্য উপন্যাস থেকে
  2. ২# কোনও একটা বিষয় সম্পর্কে খুব কম জেনেও বাঙালি অনেকক্ষণ আলোচনা চালিয়ে যেতে পারে। এটা বাঙালি চরিত্রের একটা বিশেষত্ব।
  3. ৩# আমাদের দেশে কোনও হদ্দ গরিবের বংশে বেশি ছেলেপুলে হলে তাদের মধ্যে একজনও ম্যাক্সিম গোর্কি কিংবা আব্ৰাহাম লিংকন হয় না। সব হয় চায়ের দোকানের বয় কিংবা বাজারের তরকারিওয়ালা কিংবা চোর-ডাকাত। ~ (তুমি কে? উপ্যান থেকে)
  4. ৪# পাশের বাড়ির সেই মেয়েটি যদি গল্প পড়তে ভালো না বেসে ক্রিকেট খেলা ভালোবাসতো, তবে আমি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় না হয়ে সুনীল গাভাস্কার হতাম!
  5. ৫# অন্ধকার শশ্বানে ভীরু ভয় পায়
    সাধক সেখানে সিদ্ধি লাভ করে
  6. ৬# আত্মগোপন করতে গিয়ে কিছুদিন পর অনেকে আত্মপরিচয়টাই ভুলে যায়। ~ পূর্ব পশ্চিম
  7. ৭# কৃতজ্ঞতা একটা বিষম বোঝা। অনেকেই সারাজীবন এ বোঝা বহনে অক্ষম। তাই এই বোঝা ঝেড়ে ফেলে উপকারী ব্যক্তির শত্রুতা করে তারা স্বস্তি বোধ করে।
    ~ সেই সময় উপন্যাস থেকে
  8. ৮# বাঙালিরা ধর্ম নিয়ে মাতামাতি করে, ধর্মসংস্কারের ব্যাপারে কেউ কিছু বললেই গেল গেল রব তোলে, কিন্তু এই বাঙ্গালিরাই ব্যক্তি জীবনে ধর্মের প্রায় কোন নির্দেশই মানে না। সততা, পবিত্রতা, সেবা এই সব ব্যাপারে তারা প্রায় অধার্মিক। বাঙালিরা খুব পরের সমালোচনা করে, পরনিন্দা করে কিন্তু আত্মসমালোচনা করে না। বাইরে খুব উদার মত প্রচার করে, নিজের পরিবারের মধ্যে অতি রক্ষনশীল। খবরের কাগজে তর্জন গর্জন দেখলে মনে হবে খুব সাহসী, আসলে অত্যন্ত ভীরু।
    ~ প্রথম আলো উপন্যাস থেকে
  9. ৯# মানুষই মানুষকে বাঁচায়, মানুষই মানুষকে মারে। মানুষই হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে, আবার মানুষই এই বিভেদের রেখা মুছে ফেলতেও পারে।
    ~ প্রথম আলো উপন্যাস থেকে
  10. ১০# ঘটনার চেয়ে রটনার রূপ অনেক বেশী বিচিত্র এবং গতিবেগও প্রচন্ড।
    ~ উপন্যাস সেই সময়
  11. ১১# ইংরেজের এই ন্যায়বিচারের প্রতীক ঐ সুপ্রিম কোর্টের চূড়া। লোকে এই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তিভরে সেদিকে তাকায়। এখনো কেউ জানে না যে বিচার ব্যাবস্থার এই আড়ম্বর ইংরেজ জাতির একটি বিলাসিতা মাত্র। প্রয়োজনের সময় এইসব বিলাসিতা ছেঁটে ফেলতে তারা একটুও দ্বিধা করে না।
    ~ সেই সময় উপন্যাস থেকে
  12. ১২# প্রেমিকরা কখনও অভিজ্ঞ হয় না। অভিজ্ঞ লোকেরা প্রেমিক হতে পারে না।
  13. ১৩# আমার দৃঢ় ধারণা ওর ভগবান ওকে সেই অনুমতি দেবেন না। এই সব ভগবান টগবানেরা অত্যন্ত ঈর্ষাপরায়ণ হয়।
  14. ১৪# লুকিয়ে রেখো না কোনো গোপন সিন্দুকে কিংবা লিখো না দলিলে
    না দিলে থাকে না কিছু, ভালোবাসা ডুবে যায় স্বখাত সলিলে!
  15. ১৫# আগের জন্মে ছিলাম আমি ছপটিওয়ালা
    এই জন্মে ঘোড়া
    নিজের পিঠে চাবুক মেরে ছুটছি, আমার
    ভ্রমণ বিশ্বজোড়া!
  16. ১৬# মানুষ যা গড়তে পারে না, তা ভাঙে কেন?
  17. ১৭# যারা প্রথম কোনও সংস্কার ভাঙে, তাদের অনেক নিন্দাও সহ্য করতে হয়। যারা নতুন কোনও পথ দেখায়, তাদের তৈরি থাকতে হয় পথের অনেক বাধার জন্য। যারা মুক্তি অভিলাষী, তাদের খুলতে হয় অনেক বন্ধ দ্বার। আবার এ কথাও ঠিক, যারা পথিকৃৎ, তারা অত্যুৎসাহে কিছুটা বাড়াবাড়িও করে ফেলে, অনেক সময় তাদের স্বাধীন চেতনা ঔদ্ধত্যের মতন মনে হয়, প্রকট নতুনত্ব মনে হয় দৃষ্টিকটু।
  18. ১৮# অভিমান হল হৃদয়ের অতি গোপন প্রকোষ্ঠের ব্যাপার। যে কেউ সেখানে হাত ছোঁয়াতে পারেনা।
  19. ১৯# বিশ্বাসে-শ্রদ্ধায়-ভক্তিতে কেউ যখন নিমগ্ন থাকে তখন তাকে দেখতে বড় ভালো লাগে। চোখ বুজে কেউ ধ্যান করছে,এই দৃশ্যটা দেখলে আমার এখনও শ্রদ্ধা হয়, সে যারই ধ্যান করুক না কেন।
  20. ২০# কাঁচের চুড়ি ভাঙার মতন মাঝে মাঝেই ইচ্ছে করে দুটো চারটে নিয়ম কানুন ভেঙে ফেলি পায়ের তলায় আছড়ে ফেলি মাথার মুকুট যাদের পায়ের তলায় আছি, তাদের মাথায় চড়ে বসি কাঁচের চুড়ি ভাঙার মতই ইচ্ছে করে অবহেলায় ধর্মতলায় দিন দুপুরে পথের মধ্যে হিসি করি।
  21. ২১# বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুনা বলেছিল, যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালোবাসবে সেদিন আমার বুকেও এ-রকম আতরের গন্ধ হবে!
  22. ২২# প্রতি সন্ধ্যেবেলা আমার বুকের মধ্যে হাওয়া ঘুরে ওঠে, হৃদয়কে অবহেলা করে রক্ত; আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।
  23. ২৩# স্তব্ধ আঁধারে কিছুই যায় না দেখা হে আকাশ তবু ঊষার হৃদয় জ্বালো কোথায় গেল সে দৃষ্টি-পাগল একা খুঁজতে সে কোন আঁধার পারের আলো।
  24. ২৪# সাহিত্য একটা তীব্র নেশা, রক্তের সঙ্গে মিশে যায়, যাকে একবার এই নেশা ধরে, তার আর অন্য কোনো গতি থাকে না। আবার এ কথাও হয়তো ঠিক, অনেক লেখুই এক এক সময় এই নেশা থেকে মুক্তি পেতে চায়! সাহিত্য সৃষ্টিতে খ্যাতি-কীর্তি-অর্থের সম্ভাবনা আছে বটে, কিন্তু তার জন্য লেখককে ভেতরে ভেতরে কত কষ্ট যে সহ্য করতে হয়! এক একসময় রক্ত ক্ষরণের মধ্যে মিশে যায় শব্দের বিষ, তা অন্যদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়
  25. ২৫# কারোর আসার কথা ছিল না কেউ আসেনি তবু কেন মন খারাপ হয়?
  26. ২৬# আমাকে বিক্রির টাকা হক্কের টাকা আর আমার রোজগারের টাকা নোংরা টাকা।
  27. ২৭# ইচ্ছে করে অফিস যাবার নাম করে যাই বেলুড় মঠে ইচ্ছে করে ধর্মাধর্ম নিলাম করি মুর্গীহাটায় বেলুন কিনি বেলুন ফাটাই, কাঁচের চুড়ি দেখলে ভাঙি ইচ্ছে করে লণ্ডভণ্ড করি এবার পৃথিবীটাকে মনুমেন্টের পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে বলি আমরা কিছু ভাল্লাগে না।
  28. ২৮# দুরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড় বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮টি নীলপদ্ম! তবুও কথা রাখেনি বরুনা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ এখনো সে যে-কোনো নারী!
  29. ২৯# ইচ্ছে করে দুপুর রোদে ব্লাক আউটের হুকুম দেবার ইচ্ছে করে বিবৃতি দিই ভাঁওতা মেলে জনসেবার ইচ্ছে করে ভাঁওতাবাজ নেতার মুখে চুনকালি দিই।
  30. ৩০# দুঃখই কবিতার জননী।
  31. ৩১# মেয়েরা এক এক সময় মুখে যা বলে, মনের কথাটা হয় ঠিক তার উল্টো।
  32. ৩২# শরীরের তো পাপ-পুণ্য নেই। সবকিছুই মনের।
  33. ৩৩# পুরুষের চোখে কোনো কোনো নারী চিরন্তন প্রেমিকা হয়েই থাকে।
  34. ৩৪# দেশাত্মবোধের অপর নাম ঘৃণা।
  35. ৩৫# বড় কোনো শোক পেলে মানুষের বয়স বেড়ে যায়।
  36. ৩৬# পুরুষ সম্মুখ যুদ্ধে বিশ্বাস করে, কিন্তু স্ত্রী জাতির রণনীতি সম্পূর্ণ পরোক্ষ।
  37. ৩৭# দুনিয়ায় যাদের টাকা আছে, তারাই টাকা পয়সা নিয়ে বেশি মাথা ঘামায়।
  38. ৩৮# সুখ হল শিশির এর বুকে ভোরের নরম আলো ,
    আলো যতক্ষণ ততক্ষণই তার আয়ু।
  39. ৩৯# মানুষ এর মন হল সমুদ্রের বালুচর এর মতো ,
    কালের ঢেউ এসে সব ধুইয়ে মুছে নিয়ে যায়।
  40. ৪০# কৃতজ্ঞতা একটা বিষম বোঝা। অনেকেই সারাজীবন এ বোঝা বহনে অক্ষম। তাই এই বোঝা ঝেড়ে ফেলে উপকারী ব্যক্তির শত্রুতা করে তারা স্বস্তি বোধ করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!